কাজিপুরে জীবনের সাথে যুদ্ধ করে প্রতিদিন স্কুলে যাতায়াত করছে চরাঞ্চলের মেয়েরা!!!
বিস্তারিতঃ
সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের ফুলজোড় চর ও ঘোড়া গাছা চর হতে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে নাটুয়ারপাড়া ঘাট হয়ে প্রতিদিন স্কুল করছে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী। এদের মধ্যে অধিকাংশই ছাত্রী।ঘোড়া গাছা উচ্চ বিদ্যালয় ও নাটুয়ারপাড়া হাইস্কুল এর ছাত্রীরাই প্রতিদিন স্কুল থেকে পায়ে হেটে আধাঘন্টা পর নাটুয়ারপাড়া নৌকা ঘাটে যায়। অতপর নৌকা কখন যাবে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয় বেশ সময় ধরে।
নৌকায় ওঠার পর ত্রিশ থেকে চল্লিশ মিনিট সময় ধরে রোদ, বৃষ্টি, ঝড় উপেক্ষা করে কেউ যাচ্ছে ফুলজোড় চরে কেউ যাচ্ছে ঘোড়া গাছা চরে আবার কেউ যাচ্ছে হাট গাছার চরে। নৌকা থেকে নামার পর চরে হাটতে হয় আবারো আধাঘন্টা বা তার বেশী। এভাবেই জীবনের সাথে যুদ্ধ করে প্রতিদিন স্কুলে যাতায়াত করছে চরাঞ্চলের মেয়েরা।
ঘোড়া গাছা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী রহিমা, তাসলিমা ও জোসনা এবং দশম শ্রেণির ছাত্রী সুমি আকতার এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, প্রতিদিন দুশ্চিন্তা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হই এবং স্কুল শেষে ঐ দুশ্চিন্তা নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়। তারা বলেন, চরাঞ্চলের এই নারী শিক্ষার্থিদের জন্য যদি নির্দিষ্ট ও নিরাপত্তা বেষ্টিত নিরাপদ নৌকা সরকার থেকে যদি দেওয়া হতো তাহলে আমরা দুশ্চিন্তা ছাড়াই স্কুলে যেতে পারতাম।এই রকম নিরাপদ নৌকার কোনো সুযোগ হলে চরের অনেক মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠবে লেখা পড়া করার জন্য।
এনজিও কর্মী শাহনাজ বলেন, এমনিতে চরে বাল্য বিবাহের হার বেশী। এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেকে স্কুলে আসতে ভয় পায় এবং এক পর্যায়ে মা বাবা অল্প বয়সেই বিয়ে দিযে দেন। তাই ছাত্রীদের নিরাপত্তার সহিত দুশ্চিন্তামুক্ত পরিবেশ তৈরী করলে চরাঞ্চলে নারী শিক্ষার হার যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি বাল্য বিবাহের হারও কমে যাবে বলে এই এনজিও কর্মী মনে করেন।

বিস্তারিতঃ
সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার নাটুয়ারপাড়া ইউনিয়নের ফুলজোড় চর ও ঘোড়া গাছা চর হতে প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে নাটুয়ারপাড়া ঘাট হয়ে প্রতিদিন স্কুল করছে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী। এদের মধ্যে অধিকাংশই ছাত্রী।ঘোড়া গাছা উচ্চ বিদ্যালয় ও নাটুয়ারপাড়া হাইস্কুল এর ছাত্রীরাই প্রতিদিন স্কুল থেকে পায়ে হেটে আধাঘন্টা পর নাটুয়ারপাড়া নৌকা ঘাটে যায়। অতপর নৌকা কখন যাবে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হয় বেশ সময় ধরে।
নৌকায় ওঠার পর ত্রিশ থেকে চল্লিশ মিনিট সময় ধরে রোদ, বৃষ্টি, ঝড় উপেক্ষা করে কেউ যাচ্ছে ফুলজোড় চরে কেউ যাচ্ছে ঘোড়া গাছা চরে আবার কেউ যাচ্ছে হাট গাছার চরে। নৌকা থেকে নামার পর চরে হাটতে হয় আবারো আধাঘন্টা বা তার বেশী। এভাবেই জীবনের সাথে যুদ্ধ করে প্রতিদিন স্কুলে যাতায়াত করছে চরাঞ্চলের মেয়েরা।
ঘোড়া গাছা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী রহিমা, তাসলিমা ও জোসনা এবং দশম শ্রেণির ছাত্রী সুমি আকতার এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, প্রতিদিন দুশ্চিন্তা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হই এবং স্কুল শেষে ঐ দুশ্চিন্তা নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়। তারা বলেন, চরাঞ্চলের এই নারী শিক্ষার্থিদের জন্য যদি নির্দিষ্ট ও নিরাপত্তা বেষ্টিত নিরাপদ নৌকা সরকার থেকে যদি দেওয়া হতো তাহলে আমরা দুশ্চিন্তা ছাড়াই স্কুলে যেতে পারতাম।এই রকম নিরাপদ নৌকার কোনো সুযোগ হলে চরের অনেক মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠবে লেখা পড়া করার জন্য।
এনজিও কর্মী শাহনাজ বলেন, এমনিতে চরে বাল্য বিবাহের হার বেশী। এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনেকে স্কুলে আসতে ভয় পায় এবং এক পর্যায়ে মা বাবা অল্প বয়সেই বিয়ে দিযে দেন। তাই ছাত্রীদের নিরাপত্তার সহিত দুশ্চিন্তামুক্ত পরিবেশ তৈরী করলে চরাঞ্চলে নারী শিক্ষার হার যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি বাল্য বিবাহের হারও কমে যাবে বলে এই এনজিও কর্মী মনে করেন।
No comments:
Post a Comment