Tuesday 22 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-দুইশ পিচ ইয়াবাসহ কাজীপুরে এক ব্যবসায়ী আটক


কাজীপুরের চরাঞ্চল এখন মাদকের স্বর্গরাজ্য। যেখানে সেখানে হাত বাড়ালেই মিলছে নানা জাতের মাদক। এমনি এক চালাম ধরা পড়েছে পুলিশের হাতে দুইশ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ এক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
থানাসূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার সন্ধ্যায় কাজীপুর থানা পুলিশ চরগিরিশ ইউনিয়নের চর ডগলাস এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় ওই গ্রামের হাসান আলীর পুত্র নূর মোহাম্মদ(৪০) কে ইয়াবাসহ আটক করে। ওইদিন রাতে কাজীপুর থানার এসআই চাঁদ আলী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। মঙ্গলবার আকটকৃত নুর মোহাম্মদকে আদালতে নেয়া হলে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।


সূত্রঃ-যমুনাবার্তা নিউজ
মুক্ত বাংলা পেজ লিংকঃ-https://www.facebook.com/muktobangla.kazipur/?ref=aymt_homepage_panel

Friday 18 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-কাজিপুরের প্রাণের মানুষ আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিম সাহেব নিজ এলাকার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে


সিরাজগঞ্জ কাজিপুর নিজ এলাকায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে-স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যানমন্ত্রী আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিম, উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দ।আজ নাটুয়ার পাড়া ইউনিয়নের বন্যা দূর্গতদের মাঝে নগত টাকা, চাল, ডাল, চিড়া সহ অনেক শুকনো খাবার এবং ঔষধ বিতরন করেন। ((বিস্তারিত আসছে))

মুক্ত বাংলা পেজ লিংকঃ-https://www.facebook.com/muktobangla.kazipur/

মুক্ত বাংলাঃ-নৌকায় খিচুরি নিয়ে বন্যার্তদের পাশে-প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন।


"ভয়েস অব কাজিপুর" এর মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেন এর নেতৃত্বে সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার দুর্গম চরাঞ্চলের বিভিন্ন স্পটে সহস্রাধিক বানভাসি মানুষের জন্য ত্রাণসামগ্রী ও আর্থিক সহায়তা প্রদাণ করা হয়।এরপর শুভগাছা ও মাইজবাড়ী ইউনিয়নের পাঁচ শতাধিক অসহায় বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেন।





মুক্ত বাংলা পেজ লিংকঃ-https://www.facebook.com/muktobangla.kazipur/

Thursday 17 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-সাপের ভয়ে ঘুমাতে পারে না বন্যাদুর্গতরা

এবারের ভয়াবহ বন্যার পানির সঙ্গে ভারতের আসাম রাজ্যের তলিয়ে যাওয়া বিভিন্ন পাহাড় ও জঙ্গল থেকে নানা জাতের বিষধর সাপ ভেসে আসছেবন্যায় পানিবদ্ধি মানুষ সাপের আতংকে রাতে ঘুমাতে ভয় পাচ্ছে বলে ভুক্তভুগি সুত্রে জানা গেছে। ওই সুত্রটির মতে গত তিনদিন থেকে বন্যার পানিতে ভেসে আসা গাছ, খড়কটু আকড়ে ধরে দল বাঁধা সাপ দেখা গেছে।ডিঙ্গি নৌকা করে চলাচল করার সময় দেখা যায় পানির স্রোতে অনেক ছোট-বড় সাপ ভেসে যাচ্ছে।

মুক্ত বাংলাঃ-শুক্রবারের বিশেষ আমল ও ফজিলত !

শুক্রবার মুসলিম উম্মাহর সাপ্তাহিক উৎসবের দিন। এই দিনকে ‘ইয়াওমুল জুমা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালা নভোমণ্ডল, ভূমণ্ডল ও গোটা জগৎকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন।


এই ছয় দিনের শেষ দিন ছিল জুমার দিন। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) সৃজিত হন। এ দিনেই তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং এ দিনেই জান্নাত থেকে পৃথিবীতে নামানো হয়।


কেয়ামত এ দিনেই সংঘটিত হবে। আল্লাহ তায়ালা প্রতি সপ্তাহে মানবজাতির সমাবেশ ও ঈদের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেছিলেন। কিন্তু পূর্ববর্তী উম্মতরা তা পালন করতে ব্যর্থ হয়। ইসলামের জুমার গুরুত্ব অপরিসীম। স্বয়ং আল্লাহপাক কোরান পাকে ইরশাদ করেন ‘হে মুমিনগণ জুমার দিনে যখন নামাজের আজান দেয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশেও দ্রুত ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর’। সূরা জুমা, আয়াত নং-৯।


তাই জুমার আজানের আগেই সব কর্মব্যস্ততা ত্যাগ করে জুমার নামাজের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে মসজিদে গমন করা সব মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে, তখন মানুষ যে দোয়াই করে তা-ই কবুল হয়। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল রয়েছে, যা হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।


জুমার দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল সম্পর্কে হযরত আবু হুরাইরা (রা.) হতে বর্ণিত রাসূল পাক (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন আসর নামাজের পর না উঠে ওই স্থানে বসা অবস্থায় ৮০ বার নিম্নে উল্লেখিত দরুদ শরিফ পাঠ করবে, তার ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হবে এবং ৮০ বছরের নফল ইবাদতের সওয়াব তার আমল নামায় লেখা হবে। (সুবনহান আল্লাহ)



দোয়াটি হলো: “আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলা আলিহী ওয়াসাল্লিম তাসলীমা“


জুমার দিনের আরও কিছু আমলের মধ্যে রয়েছে—

• সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করা: জুমার দিনে সূরা কাহ্ফ তিলাওয়াত করলে কিয়ামতের দিন আকাশতুল্য একটি নূর প্রকাশ পাবে।


• বেশি বেশি দরুদ শরিফ পাঠ করা এবং বেশি বেশি জিকির করা মুস্তাহাব।


• জুমার রাত (বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত) ও জুমার দিনে নবী করিম (সা.) এর প্রতি বেশি বেশি দরুদ পাঠের কথা বলা হয়েছে। এমনিতেই যে কোনো সময়ে একবার দরুদ শরিফ পাঠ করলে আল্লাহ তায়ালা পাঠকারীকে দশটা রহমত দান করেন এবং ফেরেশতারা তার জন্য দশবার রহমতের দোয়া করেন।


• জুমার নামাজের পূর্বে দুই খুতবার মাঝখানে হাত না উঠিয়ে মনে মনে দোয়া করা।


• সূর্য ডোবার কিছুক্ষণ আগ থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত গুরুত্বের সাথে জিকির, তাসবীহ ও দোয়ায় লিপ্ত থাকা।


এছাড়া আরও অনেক আমল রয়েছে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, বর্তমানে জুমার নামাজ মুসলমানদের কাছে অবহেলিত। আজানের পরও মসজিদগুলো ফাঁকা থাকে। খুতবার শেষ পর্যায়ে তড়িঘড়ি করে মুসলি্লরা মসজিদে প্রবেশ করে। এরূপ করা শরিয়তের দৃষ্টিতে অপছন্দনীয়।


তাই যাদের মধ্যে ঈমানের সামান্যতম চেতনা রয়েছে, তারা ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিধান জুমাকে নিয়ে এমন অবহেলা করতে পারে না। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।

মুক্ত বাংলাঃ-কাজীপুরে পানিবন্দী লক্ষাধিক মানুষ, বন্ধ রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান



কাজীপুরে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। সিরাজগঞ্জ পাউবো সূত্রে জানা গেছে বুধবার  পর্যন্ত যমুনা কাজীপুর পয়েন্টে বিপদসীমার ১৪৯ সেমি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ১৮ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গেছে আর শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকেছে ৪৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
 মাইজবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ.লীগের সভাপতি আলহাজ্ব শওকত হোসেন জানান, পানির প্রবল ¯্রােতে ওই ইউনিয়নের মল্লিকপাড়া, সুতারানা, বদুয়ারপাড়া, ভাঙ্গারছেও গ্রামের বেশকটি পরিবারের ঘর দুয়ার ভেসে গেছে। বন্যাকবলিত হয়েছে আরও ৭ টি গ্রাম। বন্যায় তলিয়ে গেছে ঐতিহ্যবাহী ঢেকুরিয়া হাট।
নাটুয়ারপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ ও কাজীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ বকুল সরকার জানান, বন্যাঢ পুরো চরাঞ্চলের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নাটুয়ারপাড়া কলেজসহ এখানকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে কাজীপুর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার একেএম শাহ আলম মোল্লা জানান, বন্যা কবলিত ৭ টি ইউনিয়নে ৫ মে.টন করে চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এদিকে প্রায় ৮০ লাখ টাকা খরচ করে সাধারন জনগণের নির্মাণ করা মনসুর নগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধটি চরম হুমকির মুখে পড়েছে। এদিকে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধ (ওয়াপদা বাধ) এর কিছু কিছু অংশে পানি চুইয়ে আসায় সেখানকার বাসিন্দারা ভাঙ্গন আতঙ্কে রয়েছে।

Tuesday 15 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-বঙ্গবন্ধু একটি নাম নয় একটি প্রতিষ্ঠান একটি রাষ্ট্রের পরিচয়- সাবেক এমপি জয়


 

 

বঙ্গবন্ধু শুধু একটি নাম নয় একটি প্রতিষ্ঠান, বাঙালী জাতিসত্ত্বার সাথে মিশে থাকা ভালোবাসার নাম, একটি রাষ্ট্রের পরিচয়। বিশ্বের বুকে মাথা তুলে বাঙলীকে পরিচিত করার দৃঢ় প্রত্যয়দীপ্ত বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরের নাম। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট তাকে সরিয়ে যারা ক্ষমতার মসনদকে পাকাপোক্ত করতে চেয়েছিল ইতিহাস তাদের ক্ষমা করে নাই। আজ তারা আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত, জনবিচ্ছিন্ন। পাকিস্তান সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি এদেশের ক্ষমতালিপ্সু একদল দেশদ্রোহী, বেঈমান তাই করেছে। তারা বাঙালী জাতির জনকের বুকে বুলেট এঁকে দিয়েছে। আজ তাদের বিচারও বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার করেছে। রায়ও কার্যকর হয়েছে এবং বাকিদের খুনিদেরও দেশে এনে ফাঁসি কার্যকর করা হবে ইনশা আল্লাহ। 

বঙ্গবন্ধুর ৪২ তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত
  আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজীপুর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয় উপরোকআত কথাগুলো বলেন। মঙ্গলবার সকালে কাজীপুর উপজেলা আলীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় আ.লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতাকর্মি উপস্থিত ছিলেন।  

উপজেলা আ.লীগের সভাপতি শওকত হোসেনের সভাপতিত্বে জয় আরও বলেন, সময়
  এসেছে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত সোনার বাংলা গড়ার। এজন্য আ.লীগকে আবারও ২০১৯ সালের নির্বাচনে জয়ী করতে হবে। আর তাহলেই বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মা শান্তি পাবে। 
শোককে শক্তিতে পরিণত করে দলীয় নেতাকর্মিদের সামনে এগিয়ে যাবার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কাজীপুরের মাটি আ.লীগের ঘাঁিট। এখানে অন্যদলের কেউ জনগণকে কিছু দেয়নি দিতেও পারবে না। দলের সকল নেতাকর্মিকে ঐক্যের মাধ্যমে কাজ করে যেতে হবে। তাহলেই কাজীপুরের উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার গৃহিত পরিকল্পনাগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন হবে।

শোক সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কাজীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ বকুল সরকার, উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর রহমান মুকুল, সম্পাদক জিয়াউর রহমান স্বাধীন, ছাত্রলীগ সভাপতি শাহিন আলম, সম্পাদক আলী আসলাম প্রমূখ।
 

উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম, থানার অফিসার ইন চার্জ সমিত কুমার কুন্ডু।
 
বিকেলে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শাহাদৎ বরণকারী সবার আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
  এরপর প্রধান অতিথি তার নিজ অর্থায়নে উপজেলার ১৯ টি এতিমখানা ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্যে খাবারের ব্যবস্থা করেন তাদের সাথে কুশল বিনিময় করেন।


সৌজন্যেঃ-যমুনাবার্তা
 

Monday 14 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-গভীর শ্রদ্ধায় অবনতচিত্তে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সবাইকে স্মরণ করি।


পৃথিবীর কোনো জাতির ইতিহাসে আমাদের মতো শোকাবহ আগস্ট আছে কিনা জানা নেই। আগস্ট দুর্বিষহ, গভীরতম শোকের মাস আমাদের জাতীয় জীবনে।
=================================

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালির প্রিয় নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহধর্মিণীসহ পরিবারের প্রায় সকলকেই ঘাতক চক্র নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। শিশু রাসেলকেও কতখানি বর্বর ও নৃশংস হলে এই শিশুটিকেও তারা বাঁচতে দেয়নি। আমি শুরুতেই বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবারের অকাল প্রয়াণের নিন্দা জানাই, ঘৃণা জানাই। একই সঙ্গে গভীর শ্রদ্ধায় অবনতচিত্তে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সবাইকে স্মরণ করি।
এ মাসটি আমাদের জন্য দুঃখের, লজ্জা এবং অসহনীয় কষ্টের। যত দিন যাচ্ছে গবেষক, রাজনীতি বিশ্লেষক, ইতিহাসবিদগণ এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের উদ্দেশ্যকে তত্ত্ব-উপাত্ত সংগ্রহের মাধ্যমে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরবার চেষ্টা করছেন, যথেষ্ট না হলেও সময় লাগবে প্রকৃত সত্য উদঘাটনের। তবে আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাশ্রিত রাজনৈতিক প্রবাহ বা ধারাকে আমূল দিক পরিবর্তনের একটি কুপ্রচেষ্টা ছিল। শুধু দিক পরিবর্তন বলি কেন বরং বলা যায়, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও দর্শনাশ্রিত গতিধারা চিরতরে রুদ্ধ করে বাংলা ও বাঙালির চিরায়ত রাজনীতি, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্য বিরোধী একটি উদ্ভট দর্শন এবং প্রক্রিয়া চালু করবার অপচেষ্টা হয়েছে।
হাজার বছরের শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। পদ্মা-মেঘনা-যমুনা এবং বঙ্গোপসাগরের কূলে কূলে যে জনপদের বাস সেই জনপদের সংস্কৃতিতে সর্বত্রভাবে অনুধাবন এবং আত্মস্থ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। তাঁর রাজনৈতিক চর্চায় তিনি এই জনপদের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তিকে জীবন দর্শন হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। হয়েছিলেন ইতিহাসের মহানায়ক বাঙালি জাতির।
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এবং অতিবিপ্লবের শ্লোগানদারীরা তাই আন্তর্জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের দেশীয় এজেণ্ডা হিসাবে এই মহানায়ককে নিষ্ঠুর, বর্বরভাবে হত্যা করেছিল। এ শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা নয়, বাংলাদেশের হূদয়কে কেটে-ছিঁড়ে রক্তাক্ত করা।
পনের আগস্ট পঁচাত্তর সালের সকাল ছিল রাতের চেয়েও অন্ধকার। জাতির সৌভাগ্য সেদিনের সেই নৃশংসতার শিকার থেকে সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ সন্তান শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। এবং এটা বোধ হয় আমাদের জন্য ছিল মহান ঈশ্বরের আশীর্বাদ। শেখ হাসিনা তার পিতার অসমাপ্ত কাজগুলো করতে পারছেন বলেই আজ আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দর্শন, আদর্শকে আঁকড়ে ধরে বাঙালি জাতীয়তাবাদের পথে চলতে পারছি। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করেছেন এবং বিচার কার্যকরীও করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ ও মানবাধিকারের শত্রুদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারও সম্পন্ন করে চলেছেন এবং তা কার্যকরীও করছেন। এটা কতিপয় রাজাকারপন্থি ছাড়া সকল মানুষের কাঙ্খিত ছিল।
পঁচাত্তরের পনেরই আগস্টের পর থেকে শোককে শক্তিতে পরিণত করার যে প্রক্রিয়া চলছে সেই শক্তিতেই আমরা একদিন বিশ্বমঞ্চে বাঙালি জাতি হিসাবে শির উঁচু করে দাঁড়াবো। আমাদের অর্থনীতি, সংস্কৃতি, বৈশ্বিক রাজনীতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে অর্জনগুলো প্রমাণ করে শত আঘাতের শত চক্রান্তেও এই ছোট ভূখণ্ডের মানুষ যে মাথা নোয়াবার নয়। ইতিহাসও তাই বলে।
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

মুক্ত বাংলাঃ-কাজীপুরে জন্মাষ্টমীর আলোচনা ও শোভাযাত্রায়- জনাব প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়।


ধর্ম যার যার, উৎসব সবার- মাননীয় প্রধানমন্ত্রির এই কথাটি আজ সার্থক করেছে কাজীপুরের আ.লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মিরা। আজ তারা সনাতন ধর্মের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে।
কাজীপুরে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন শুভ জন্মাষ্টমী বর্নাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। দুপুরে উপজেলার আলমপুর চৌরাস্তা পরিমল তরফদার এর বাড়ি থেকে থেকে এক শোভাযাত্রা শুরু হয়। নানা সাজে সজ্জিত হয়ে ব্যান্ডপেটি বাজিয়ে উপজেলার বিভিন্ন মন্দিরের পূজারী ভক্তবৃন্দ এতে অংশ নেন। শোভাযাত্রাটি উপজেলা শহর প্রদক্ষিণ শেষে আবারো চৌরাস্তায় গিয়ে শেষ হয়। পরে কাজীপুর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি উজ্জ্বল ভৌমিকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন কাজীপুর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। বিশেষ অতিথি হিসেবে কাজীপুর থানার অফিসার ইন চার্জ সমিত কুমার কুন্ডু, উপজেলা আ.লীগ সভাপতি শওকত হোসেন, সাধারন সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজী, কাজীপুর হিন্দু বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক পরিমল কুমার তরফদার, রতন কর্মকার, বাপ্পী কুমার প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। অংশ নেন,অংশ নেন,ইউএনও শফিকুল ইসলাম, এসিল্যান্ড রেজা, যুবলীগ সম্পাদক জিয়াউর রহমান স্বাধীন, আ.লীগের নেতা শহিদ সরোয়ার, ছাত্রলীগ সভাপতি শাহিন আলম, সম্পাদক আলী আসলাম, এছাড়া স্বেচ্ছাসেবকলীগ, কৃষকলীগের নেতাকর্মিরাও অংশ নেন। এই তিথি উপলক্ষ্যে কাজীপুরের নানা মন্দিরে পূজা অর্চনার আয়োজন করা হয়েছে।


সৌজন্যেঃ-যমুনাবার্তা নিউজ

মুক্ত বাংলাঃ-কাজীপুরে আমেনা মনসুর স্মৃতি বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠিত


  সোমবার দুপুরে চরগিরিশ হাই স্কুল মাঠে আমেনা মনসুর স্মৃতি সংসদ আয়োজিত মেধাবি ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কাজীপুর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়।
সংগঠনের সভাপতি জহুরুল তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন কাজীপুর উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোজাম্মেল হক বকুল সরকার, আ.লীগের সাধারন সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজী, সংগঠনের সাধারন সম্পাদক শাহিন আলম, সংগঠনের পৃষ্টপোষক বসুন্ধরা গ্রুপের ম্যানেজার স্টেট আমিনুল ইসলাম প্রমূখ ।


সৌজন্যেঃ-যমুনাবার্তা
 

Sunday 13 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ- আমাদের কাজিপুরের লোক বলে কথা, অভাব আছে কিন্তু সভাব ভাল। বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন রিকশাচালক নজরুল ইসলাম (২২)

 



পুরো ঘটনা বিস্তারিতঃ-৫০ হাজার টাকা কুড়িয়ে পেয়ে তা ফিরিয়ে দিয়ে সততার ইতিহাসে আবারও বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন রিকশাচালক নজরুল ইসলাম (২২)। প্রচণ্ড অভাবের মধ্যেও বেঁচে থেকে এমন কাজ করে বিরাট মানসিক শক্তি ও সৎ মানুষ উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন তিনি।

শুক্রবার (১১ আগস্ট) রাজধানীর মালিবাগ এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে। মালিবাগ বাজার থেকে রামপুরার উদ্দেশে দুই যাত্রী নিয়ে যাচ্ছিলেন নজরুল।

পথিমধ্যে আবুল হোটেলের কাছাকাছি গেলে তিনি রাস্তায় ডাস্টবিনের পাশে পড়ে থাকা ৫০ হাজার টাকার একটি বান্ডেল পড়ে থাকতে দেখেন।

টাকাটি হাতে তুলে নিয়ে নিজের কাছে রেখে মূল মালিকের জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি। এমন সময় তার রিকশার যাত্রীরা টাকাটি মালিকের কাছে পৌঁছে দিতে বলেন, তবে তা হস্তান্তর করেননি নজরুল।

রিকশা চালাতে গিয়ে কিছুদূর এগিয়েই তিনি ট্রাফিক পুলিশের একটি দল দেখতে পান। এ সময় সেই রিকশার যাত্রীসহ পুলিশ ও আরও কয়েকজন লোকও ছিলেন সেখানে।

ঘটনাস্থলে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট আরিফুল ইসলামের হাতে টাকাটি তুলে দেন সৎ মানুষ নজরুল। পরে রমনা থানা পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে উপ-পরিদর্শক মো. ছাত্তারের কাছে টাকাগুলো হস্তান্তর করা হয়।সৎ দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন রিকশাচালক নজরুল ইসলাম।ছবি: মামুন / বাংলানিউজরিকশাচালক নজরুলের গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর থানায়। বর্তমানে রামপুরার একটি গ্যারেজে থেকে রিকশা চালান তিনি। বাড়িতে মা-বাবা ছাড়াও স্ত্রী রয়েছেন।

বাংলানিউজকে নজরুল জানান, দৈনিক ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা উপার্জন হয়। এরমধ্যে রিকশার ভাড়া ১০০ টাক দেওয়া দেয়াসহ নিজের খাওয়া বাবদ ৩০০ টাকা খরচ হয়।

’এরপরও প্রতিমাসে প্রায় ১২ হাজার টাকার মতো বাড়িতে বাবা মা ও স্ত্রীর জন্য পাঠাতে পারি। এগুলো নিয়েই আমি খুশি।\’

তিনি জানান, তার বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষিতে ৫০ হাজার টাকা খুবই মূল্যবান। এরপরও লোভ করেননি। সৎভাবে বাঁচার জন্যই এ লোভ করেননি খেটে খাওয়া এই মানুষটি।

নজরুলের ভাষ্য, রিকশার যাত্রীরা কইলো সামনে কোনো পুলিশের কাছে দিয়া দেবো। তারা টাকাটা চাইছিল। কিন্তু আমি দেই নাই। আমি পাইছি আমিই এইডার মালিকের কাছে দিমু।

’পরে আগাইয়া পুলিশ দেইখ্যা টাকাটা তাদের কাছে দিয়া দিলাম। আমার টিপসই নিছে। এরপর চইলা আইছি,\’ বলেন তিনি।

রিকশায় সাবেক সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের (বর্তমানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়) অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম সচিব মো. আবদুল মান্নান ও তার ছেলে ছিলেন যাত্রী হিসেবে।কুড়িয়ে পাওয়া টাকা পুলিশের হাতে তুলে দেন নজরুল।ছবি: মামুন / বাংলানিউজবাংলানিউজকে তিনি জানান, আমি আমার ছেলেকে নিয়ে রিকশায় চড়ে যাচ্ছিলাম। তখন আমরা আবুল হোটেলের একটু আগে ওভার ব্রিজের নিচে ময়লার পাশে টাকাটা পড়ে থাকতে দেখি। রিকশাওয়ালা টাকাটা তুলে নেয় ও পরে ট্রাফিক পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

এ বিষয়ে রমনা থানার এসআই ছাত্তার বলেন, রিকশাওয়ালার কাছ থেকে সব ধরনের তথ্য নিয়ে টাকাগুলোও রাখা হয়েছে।

’টাকার সঠিক মালিক খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে প্রচেষ্টা চলমান রয়েছে। আর মালিক পাওয়া না গেলে আমরা টাকাগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে দেবো।
উৎসঃ বাংলানিউজ
 

Wednesday 9 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-আদালতের হাত এত বড় হয়নি যে সংসদ ছুঁতে পারে

 


 
 
 মঙ্গলবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৮তম জন্মদিন উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মোহাম্মদ নাসিম এ কথা বলেন।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘আমি কোনো রায় নিয়ে কথা বলতে চাই না। অশ্রদ্ধা করে কথা বলতে চাই না আমি। শ্রদ্ধা রেখে বলতে চাই, এই সংসদ জনগণের সংসদ। ১৬ কোটি মানুষের সংসদ। এই সংসদে হাত দেওয়ার অধিকার কারও নেই, একমাত্র জনগণ ছাড়া। আদালত যত বড়ই হোক, আদালতের হাত এত বড় লম্বা হয়নি যে সংসদকে ছুঁতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘সংসদই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ দিয়েছে। এই সংসদই রাষ্ট্রপতি বানিয়েছে। রাষ্ট্রপতি চিফ জাস্টিস বানিয়েছেন, বিচারপতি বানিয়েছেন। তাহলে এই সংসদকে অবমাননা করতে পারে না কেউ। একমাত্র জনগণ ছাড়া কারও এত বড় হাত নেই যে সংসদকে ছুঁতে পারে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, সফল হলে চক্রান্ত হয়। যখন বঙ্গবন্ধু সফল হয়েছিলেন, তখন তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জঙ্গি দমন করা সম্ভব হয়েছে। ঠিক এই মুহূর্তে চক্রান্ত শুরু হয়েছে। বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘চক্রান্ত করবেন না। বিএনপির বন্ধুদের বলব, চক্রান্তে লাভ হবে না। রাস্তায় রাস্তায় ঘোরেন, আদালতের দরজায় ঘোরেন কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু নির্বাচন ঠিক সময়ে হবে।’
সভায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘আদালতের বিচার নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করব না। যারা বলে, এই দেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন নয়, আমি তাদের বলব, ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের মধ্য দিয়ে এটা কি প্রমাণ হয়নি যে এই বাংলাদেশে বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন।’ বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, তারা ভোটের কথা বলে। সংসদের কথা বলে। সংসদীয় গণতন্ত্র পদ্ধতির কথা বলে, অথচ সেই সংসদের ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হলে তারা উৎফুল্ল-উজ্জীবিত হয়। এই হচ্ছে বিএনপি বা তাদের মিত্রদের রাজনীতি।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে যাদের জন্ম, সেই জন্ম কখনো সুষ্ঠু রাজনৈতিক চিন্তা করতে পারে না। এটা বারবার প্রমাণিত। আজও বিএনপি তাদের কাজ দিয়ে তা প্রমাণ করছে। তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে।
খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আদালত যেন কাজ এগিয়ে নিতে না পারেন, সে জন্য আদালতের অনুমতি না নিয়ে তিনি (খালেদা জিয়া) আজকে বিদেশে। এক–এগারোর কুশীলব, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারী নতুন নতুন ষড়যন্ত্রের ফ্রন্ট খোলা হচ্ছে। আমি নাম উল্লেখ করতে চাই না। অনেক ফ্রন্ট যারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে বসছে। তারা নির্বাচনকে বানচাল করতে চায়, নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসনাতের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।

কপি-প্রথম আলো
 

Tuesday 1 August 2017

মুক্ত বাংলাঃ-সাবেক এমপি জয় সাহেবের জন্মদিনে মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়েছে।


 
কাজীপুরের সাবেক এমপি শহিদ এম মনসুর আলীর প্রৌপুত্র তানভীর শাকিল জয় সাহেবের জন্মদিন ছিল ১ আগষ্ট। এ দিনটি উপলেক্ষ্যে কেক কাটা না হলেও এক আলোচনা ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার শিমুলদাইড় বাজারে তানভীর শাকিল জয় গণগ্রন্থাগারের উদ্যোগে এই মিলাদ অনষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষ্যে গ্রন্থাগারের আহবায়ক শিশির বিশ্বাস এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন কাজীপুর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বেলাল, সংগঠনের উপদেষ্ঠা, আবদুল জলিল, আতিকুর রহমান লিটন। এসময় উপস্থিত ছিলেন চালিতাডাঙ্গা ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারন সম্পাদক গোলাম রব্বানী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু তাহের, আব্দুর রাজ্জাক মেম্বর, উপজেলা কৃষকলীগ সাধারন সম্পাদক দ্বীন মোহাম্মদ বাবলু, যুবলীগের সহসভাপতি হেলালুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সোহেল রানা, হেদায়েতুল ইসলাম শাওন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহিন আলম, শাহাদৎ হোসেন, নাটুয়ারপাড়া ইউপির ছাত্রলীগ সভাপতি আশরাফুল ইসলাম, ধুনট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক ফেরদৌস আলম শ্যামল, সংগঠনের যুগ্ন আহবায়ক স্বপন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু হাসান, তথ্য সম্পাদক মিজানুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, চালিতাডাঙ্গা ইউপির ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারন সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদার প্রমূখ।
সৌজন্যেঃ- যমুনাবার্তা

মুক্ত বাংলাঃ- কাজিপুরে শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচী পালন ।

শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিন কাজিপুরের ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের উদ্দোগে রাত ১২টা ১ মিনিটে মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচী পালন   ১৯৭৫ সালের এ মাসেই বাঙালি হারিয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। কাজিপুরের ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের উদ্দোগে রাত ১২টা ১ মিনিটে মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচী পালন করেন। শোকের মাসের প্রথম দিন মধ্য রাত ১২টা ১ মিনিটে প্রথম প্রহরে আলোর মিছিলের মধ্য দিয়ে মাসব্যাপী কর্মসূচির সূচনা হল। ১২ টা ১মিনিটে কাজিপুরের শহীদ মিনারে অঙ্গ ছাত্র লীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের উদ্দোগে রাত ১২টা ১মিনিটে মোমবাতি প্রজ্জলন কর্মসূচী পালন করা হয়। 

 পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট কালরাতে ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল, শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামাল।পৃথিবীর এই ঘৃণ্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর সহোদর শেখ নাসের, ভগ্নিপতি আব্দুর রব সেরনিয়াবাত, ভাগ্নে শেখ ফজলুল হক মনি, তার সহধর্মিণী আরজু মনি ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও স্বজন।
 
 
ফেসবুক পেজ লিংকঃ-https://www.facebook.com/muktobangla.kazipur

অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কাজিপুরের ইজিবাইক চালক

                                       সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইক...