Wednesday 23 November 2016

তেলাপিয়া মাছের ভয়াবহ কিছু দিক জেনে নিন

বাজারে ব্যাপক কাটতি থাকা মাছগুলোর অন্যতম তেলাপিয়া। রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে দেদার বিক্রি হয় মাছটি। এগুলোর বেশির ভাগই চাষের।
এসব তেলাপিয়ায় ব্যাপক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে খাদ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘ইটলোকালগ্রোন’। প্রতিবেদনটিতে তেলাপিয়া খাওয়ার সম্ভাব্য ভয়াবহ কিছু দিক তুলে ধরা হয়েছে।
১.শরীরে প্রদাহ তৈরি
সাম্প্রতিক কিছু গবেষণায় পাওয়া যায়, চাষ করা তেলাপিয়ায় শরীরে প্রদাহ তৈরি হতে পারে। এসব প্রদাহের ফলে হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ, আর্থাইটিস, অ্যাজমা হতে পারে।
গবেষণায় এ-ও দেখা গেছে, হ্যামবার্গার খেয়ে শরীরে যে প্রদাহ তৈরি হয়, তার চেয়ে বেশি হতে পারে তেলাপিয়া খেলে।
২. ক্যান্সার সৃষ্টিকারী পদার্থ
প্রাকৃতিক জলাশয়ের মাছের চেয়ে চাষ করা মাছে ১০ গুণ বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী দূষিত পদার্থ থাকে। মূলত চাষ করা মাছের খাবারে এসব পদার্থ থাকে। চাষ করা তেলাপিয়ায় এসব উপাদান থাকতে পারে। তাই এগুলো খাওয়া ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
৩. কীটনাশক ও অ্যান্টিবায়োটিক
একটি জলাশয়ে তেলাপিয়ার মতো মাছগুলো বিপুল পরিমাণে মাছ চাষ করা হয়। এসব মাছ  রোগপ্রবণ। তাই এগুলোকে জিইয়ে রাখতে অ্যান্টিবায়োটিক ও কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। এ জাতীয় মাছ খেলে এ ক্ষতিকর উপাদানগুলো মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। এ থেকে হতে পারে প্রাণঘাতী রোগ।
৪. ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬-এর উপস্থিতি
তেলাপিয়ার মতো চাষের মাছগুলোতে ফ্যাটি এসিড ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬-এর ক্ষতিকর উপস্থিতি থাকে। এ থেকে মানবশরীরে প্রদাহ তৈরি হতে পারে।
৫. ডায়োক্সিনের ক্ষতিকর উপস্থিতি
চাষ করা তেলাপিয়ায় বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ ডায়োক্সিন থাকতে পারে। এ ডায়োক্সিন মানবশরীরে দীর্ঘদিন পর্যন্ত চক্রাকারে ক্রিয়া করতে পারে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে।

Tuesday 4 October 2016

কোথায় পাবেন আপনার স্মার্টকার???

=============================
স্মার্টকার্ড কখন ও কোথা থেকে বিতরণ করা হবে যেকোনো মোবাইল থেকে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে নাগরিকেরা সহজেই জানতে পারবেন।
এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন জানান, www.nidw.gov.bdওয়েবসাইটে গিয়ে NID Online Services লিংকের অন্যান্য তথ্য ট্যাবে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে।
এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে NID শব্দটি লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো জানান, যারা ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু এখনো এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে yyy-mm-dd ফরমেটে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।
(((সংগৃহীত)))

নতুন স্মার্টকার্ড নিলেন তারকা সকল ক্রিকেটার

=============================
আজ রবিবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উদ্বোধন করা হয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র স্মার্ট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম। যার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর উদ্বোধন কার্যক্রমের শুরুর দিকে কার্ড গ্রহীতার বেশির ভাগই ছিলেন জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটাররা।
খেলোয়াড়দের মধ্যে ওয়ানডে অধিায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান, তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাব্বির, তাসকিন, সৌম্য সরকার, নাসির হোসেন, ইমরুল কায়েস ও তাইজুল ইসলাম এ স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করেন। তারা প্রত্যেকে পুরনো জাতীয় পরিচয়পত্রটি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের হাতে ফিরিয়ে দিয়ে নতুন কার্ড গ্রহণ করেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ জাতীয় দলকে আফগানিস্তান সিরিজ জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি তোমাদের কালকের খেলা দেখেছি।’
উল্লেখ্য, নতুন প্রযুক্তির স্মার্ট কার্ডে দশ আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির প্রয়োগ করা হচ্ছে।
***********
((সংগৃহীত))

এই মানুষটির নাম কে কে জানেন????

১৯৪৯ সালের ছাত্র নেতা এই মানুষটির নাম কে কে জানেন????
কমেন্ট করে উত্তর দিন....।
আগে নিজে চেষ্টা করে উত্তর দিন। পরে উত্তর মিলিয়ে নিন।উত্তর দেওয়া আছে..............................
শেয়ার করে সবাই কে অংশ গ্রহনের সুযোগ দিন।









সঠিক উত্তর:বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবু রহমান।

কাজীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টেন্ডার নিয়ে স্ট্যান্টবাজি।।


*********************************************
কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী ঠিকাদার এবং সর্বনিম্ন দরদাতা আব্দুর রাজ্জাকসহ মমতাজ আলী, মোহাম্মদ তুহিন ও মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন টেন্ডারে দুর্নীতির অভিযোগ এনে জেলা সিভিল সার্জন সিরাজগঞ্জ, ডিডি রাজশাহী এবং মহাপরিচালক স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী, ঢাকা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর প্রেরিত অভিযোগপত্রে তারা উল্লেখ করেছেন, গত ৭ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত নিময় মেনে তারা কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীদের পথ্য, স্টেশনারি ও ধোলাই কাজের টেন্ডারে অংশ নেন। নিয়মানুযায়ী সব বিষয়েই সর্বনি¤œ দরদাতা কাজ পাবার কথা। সে মোতাবেক ৩ বিষয়েই সর্বনি¤œ দরদাতা হন আব্দুর রাজ্জাক। কিন্তু কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ এমএম সুমনুল হক সজিব কারসাজির মাধ্যমে তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিতে উঠে পড়ে লেগেছেন। এজন্যে তারা সিভিল সার্জন অফিসে মেসার্স আব্দুর রাজ্জাক এর নাম না পাঠিয়ে পছন্দের ঠিকাদারদের নাম পাঠিয়েছেন। তারা হলো রোগীর পথ্য বিষয়ে মেসার্স কনক এন্ড কণা এন্টারপ্রাইজ দর ৩৭২০টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক এর দর ১৯৩৩ টাকা, ধোলাই কাজে মেসার্স দিশারী এন্টারপ্রাইজ দর ৬৮৫ টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক ১২৯ টাকা এবং স্টেশনারির বিষয়ে মেসার্স এম আর কনস্ট্রাকশন দর ১৬৬৫০ টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক এর দর ৮০৪ টাকা। উল্লিখিত ঠিকাদারগণ যেন কাজ পায় এজন্যে তাদের সাথে আরও দুজন করে ঠিকাদারের নাম দর বেশি দেখিয়ে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। অথচ অজ্ঞাত কারনে কম দরদাতা হিসেবে মেসার্স আব্দুর রাজ্জাক এর নাম পাঠানো হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে গেলে অভিযোগকারিগণসহ অন্য ঠিকাদারদের সাথে অসদাচারণ করেন এবং পুলিশ ডেকে হয়রানি করেন বলে তারা অভিযোগ করেন। তারা এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এদিকে কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, নিয়ম মেনেই টেন্ডারের কাজ করা হয়েছে।
সূত্র:সিরাজগঞ্জ কন্ঠ,যমুনা বার্তা।।

রসুন নিয়ে ফেসবুক থেকে হয়তো বা অনেক তথ্য জানতে পেরেছেন। তবে রসুনের ১০টি দারুণ ব্যবহারের কথা জানেন কি? আসুন তা হলে জেনে নেওয়া যাক।


------------------------------------------------------------
১. হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার :
প্রতিদিন রসুনের একটি বা দুইটি করে কোয়া খেলে তা স্বাস্থ্যকর হার্ট ও লিভার দেয়। এতে অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানও রয়েছে। এটি বিপাক ক্রিয়া সুষম করে।
২. কফ ও কাশি :
যেকোনো বয়সে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী রসুন। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস কফ এবং সাধারণ সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণায়। প্রাকৃতিক কফ সিরাপ বানিয়ে নিন এভাবে- এক কাপ পানিতে এক কোয়া রসুন ছেঁচে দিন এবং তা মিনিট পাঁচেক গরম করুন। এই পানিকে কিছুটা মিষ্টি করতে এক চামচ মধু দিয়ে নিন একং খেয়ে ফেলুন। এ ছাড়া তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশি চলে যাবে।
৩. খেলোয়াড়ের পা :
ছত্রাক একদম পছন্দ করে না রসুন। তাই খেলোয়াড়দের পায়ে যেমন ছত্রাক হয়, তেমনি আমাদের পায়েও ছত্রাক হয়। দুই বা তিন কোয়া রসুন নিয়ে পানিতে দিয়ে গরম করুন। তারপর একটি ফুটবাথে ওই পানি নিয়ে তাতে দুই পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক দিন ধরে আধা ঘণ্টা করে ভিজিয়ে রাখলে ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।
৪. কেটে গেলে জ্বালা-পোড়া কমাতে :
রসুনে প্রদাহজনিত যন্ত্রণা কমানোর উপাদান রয়েছে। তাই কোথাও পুড়ে কালশিটে পড়লে বা কেটে গেলে যন্ত্রণা শুরু হলে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। দেখবেন যন্ত্রণা বেশ কমে এসেছে।
৫. চুলকানি উপশমে :
ত্বকের যে সব স্থানে চুলকানি হয়েছে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুলকানি দূর করে দেবে।
৬. মশা দূরে রাখতে :
আপনার ত্বকে যদি একটু রসুন ঘষে দেন, তবে আপনাকে নয় পাশের জনকে মশা কামড়াবে। এর গন্ধ মশার জন্য একটু বেশি তীব্র যা সে সহ্য করতে পারে না। এভাবে মশা যেখানে রয়েছে সেখানে রসুন কেটে রেখে দিতে পারেন।
৭. প্রাকৃতিক কীট-পতঙ্গ দমন :
বাড়িতে বা আশপাশের বাজে কীট-পতঙ্গ দূর করতে বাড়িতেই ওষুধ বানাতে পারেন। যেকোনো দোকান থেকে তরল সাবান কিনুন। একটি গামলায় পানি গরম দিয়ে তাতে দুই মুঠো রসুন ছেড়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ গরম করে স্প্রে-বোতলে করে রসুনমিশ্রিত পানি নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লিকুইড সাবান দিন। এবার স্প্রে করুন।
৮. জীবাণুমুক্তকরণ :
একটি স্প্রে বোতল সাদা ভিনেগার দিয়ে পূরণ করুন। এতে তিন-চারটি রসুনের কোয়া কেটে দিন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা কাজের যেকোনো টেবিল বা আসবাবের উপরিতলে স্প্রে করুন এবং মুছে ফেলুন। জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।
৯. ফাটা কাঁচ জোড়া লাগাতে :
কাঁচ বা চুলের সামান্য ফেটে যাওয়া অংশ ঠিক করতে আঠার কাজ করে রসুন। একটি রসুন থেঁতলে নিয়ে এর ঘন রস ফাটা অংশে দিলে তা আটকে গেছে বলেই মনে হবে। চুলে দিলে ফাটা উপরিভাগ দেখবেন মসৃণ হয়ে গেছে।
১০. ডি-আইসার :
শীতের দেশে গাড়িতে রসুনের লবণ বেশ কাজের ডি-আইসার হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরফ জমতে বাধা দেয় রসুনের লবণ।

Wednesday 31 August 2016

কাজিপুর ২নং বাধের ভয়াবহ ভাঙ্গনে চিন্তিত সদর ইউপি চেয়ারম্যান জনাব, টি এম আতিকুর রহমান (নান্নু মাষ্টার)।

=============================
মুক্ত বাংলা বিস্তারিত:গতকাল কাজিপুর ৫নং সদর ইউপি চেয়ারম্যান জনাব, টি এম আতিকুর রহমান নান্নু মাস্টার ২নং বাধের ভাঙ্গন পরিদর্শনে যান।ভয়াবহ যমুনার এই ভাঙ্গনে তিনি খুবই চিন্তিত।এ বিষয়ে তিনি দ্রুত ব্যবস্তা গ্রহন করেছেন বলে মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি কে অবগত করেন।
তিনি বলেন এ বিষয়টি মাননীয় স্বাস্থ মন্ত্রী আলহাজ্ব নাসিম সাহেব কে জানানো হয়েছে।মাননীয় মন্ত্রী বিষয়টি জানার পর দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন।মাননীয় মন্ত্রী ভাঙ্গন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড কে নির্দেশ প্রদান করেছেন।ইতি মধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গেছে।ব্লক আনা হচ্ছে এবং ভাঙ্গনস্থলে ব্লক ডাম্পিং করা হচ্ছে।আশাকরা যাচ্ছে দ্রুত এই ভাঙ্গন বন্দ হবে।
মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি সদর ইউপি চেয়ারম্যান সাহেবের সাথে কথা বলে এই বিষয় গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছেন।
"মুক্ত বাংলা"
জানতে চাই,জানাতে চাই
কাজিপুরের সর্বশেষ জানতে চোখ রাখুন মুক্ত বাংলা ফেসবুক পেজ এবং মুক্ত বাংলা ওয়েভ সাইটে।

Tuesday 30 August 2016

কাজিপুরে "বাংলা প্রাইমারি অ্যান্ড হাইস্কুল এতিম ফাউন্ডেশন"



#কাজিপুরের_সন্তান_মো:ইসমাইল হাসান সিরাজী' নিজ অর্থায়নে এতিম ছাত্র-ছাত্রী মাঝে প্রতি মাসে ১দিস্তা খাতা এবং একটি করে কলম তুলে দেন। তার এই ফাউন্ডেশনের নাম দিয়েছেন "বাংলা প্রাইমারী অ্যান্ড হাইস্কুল ইতিম ফাউন্ডেশন "।ইসমাইল সাহেবের এই ফাউন্ডেশনে বর্তমানে ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা ৪৬০জন। প্রতিমাসে তিনি ৪২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৬০ জন এতিম ছাত্র ছাত্রীর মাঝে ১টি করে কলম এবং ১দিস্তা খাতা কিনে দেন।কাজিপুরের প্রতিটি বিদ্যালয় ঘুরে ঘুরে তিনি এতিম ছেলে মেয়েদের খুজে বের করেন এবং প্রতিমাসে একবার করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে নিজ হাতে তুলে দিয়ে আসেন কলম ও খাতা।
৫ বছর বয়সে ইসমাইল সাহেবের বাবা মারা যান।অনেক কষ্টে তার মা তাকে লেখাপড়া শেখান।ছোট বেলা থেকেই ইসমাইল সাহেবের ইচ্ছা বড় হয়ে এতিমদের জন্য কিছু করবেন।তাই কিছুটা হলেও চেষ্টা করছেন।
ইসমাইল সাহেব সামান্য বেতনে কোনাবাড়ী স্ট্রান্ডাট গ্রুপ গার্মেন্টস এ সাপ্লাই ওয়াশিং স্টোর বিভাগে চাকুরী করেন।প্রতি মাসে বেতনের কিছু টাকা এই এতিম ছাত্র ছাত্রীর জন্য খরচ করেন।
মুক্ত বাংলা কে তিনি জানান, আমার এই প্রচেষ্টা হয়তোবা অনেক ক্ষুদ্র। তবে আমি মনেকরি আমার এই প্রচেষ্টা দেখে সমাজের আরেক জন এতিম ছেলে মেয়েদের পাশে এগিয়ে আসবে।তখন দেখাযাবে এতিম ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া আর বন্দহবেনা। ওরা ও সমাজের অন্যান্য ছেলে মেয়ের মত শিক্ষিত হতে পারবে।
গত ২৫/০৮/২০১৬ রোজ বুধবার তিনি শিমুলদাইড় বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে এতিম ছাত্র ছাত্রী মাঝে খাতা কলম বিতরণ করেন।
((ছবিতে দেওয়া আছে))
মো:ইসমাইল হাসান সিরাজী,সিরাজগঞ্জ জেলার,কাজিপুর থানার,গান্ধাইল ইউনিয়নের উল্লাপাড়া গ্রামে বসবাস করেন।
তথ্য সংগ্রহ: মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি
"আসুন আমরা সবাই মিলে এই পোষ্টটি শেয়ার করে অন্যজন কে এই রকম ভালো কাজের এগিয়ে আসতে উদ্ভূত করি"

Tuesday 23 August 2016

ঈদের আগের ৩ দিনের বাসের টিকেটের জন্য ভিড়


ঈদুল আযহা সামনে রেখে রাজধানী থেকে দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রী পরিবহনের জন্য ঢাকার কাউন্টারগুলো থেকে বাসের আগাম টিকেট বিক্রি শুরু হয়েছে।

Monday 22 August 2016

টাকা কামাইয়ের জন্য' চিকিৎসকরা অস্ত্রোপচারে সন্তান প্রসব করান বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থমন্ত্রী জনাব মোহাম্মাদ নাসিম সাহেব।


বাংলাদেশে অস্ত্রোপচারে সন্তান প্রসবের প্রবণতা বাড়ার জন্য চিকিৎসকদের দোষারোপ করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জনাব,মোহাম্মদ নাসিম। ‘সময় বাঁচাতে ও টাকা কামাইয়ের জন্য’ চিকিৎসকরা এটা করেন বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
বুধবার রাজধানীতে এক সেমিনারে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “এটা এখন একটা ‘ফ্যাশন’ হয়ে গেছে।” তিনি বিশ্বাস করেন, “একবার অস্ত্রোপচারে সন্তান প্রসবে গেলে পরবর্তী সময়ও আপনাকে তা করতে হবে।”
বাংলাদেশে অপ্রয়োজনে অস্ত্রোপচারে সন্তান প্রসবের ঘটনা ঘটছে বলে বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার মধ্যে মন্ত্রীর এই বক্তব্য এলো। তবে স্ত্রী ও প্রসূতিবিদরা সব সময় বলে আসছেন, অপ্রয়োজনে কখনও এ প্রক্রিয়ায় যান না তারা।
সর্বশেষ বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক অ্যান্ড হেলথ সার্ভেতে (বিডিএইচএস) দেখা গেছে, স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে সন্তান প্রসবের ২৩ শতাংশই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে।
এই হার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ করা সীমার থেকে বেশ বেশি। আন্তর্জাতিক সুপারিশ অনুযায়ী সন্তান প্রসবে মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের কথা বলা হয়েছে।
বাংলাদেশে ওই জরিপে দেখা গেছে, বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে যেসব শিশুর জন্ম হয় তার ৮০ শতাংশই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
সংগৃহীত
সূত্র:দৈনিক দর্পণ

Sunday 21 August 2016

বসুন্ধারা সিটিতে আবারো আগুন।

### ব্রেকিং নিউজ ###

*** বসুন্ধারা সিটিতে আবারো আগুন । আগুন লাগলো ৬ তলাতে ***











বসুন্ধরা সিটিতে এই নিয়ে ৩য় বারের মত আগুন লাগলো। এই পর্যন্ত ১০ জন ঘটনা স্থলে আটকা পরে আছেন বলে জানা গেছে ।আগুন নেভাতে ফায়ার সর্ভিসের ১৪টি ইউনিট কাজ করছে। ঘটনা স্থলে উপস্থিত আছেন ঢাকা উত্তর সিটির মেওর আনিসুল হক।

একনজরে দেখুন কাজিপুরের সকল কলেজের এইচ . এস . সি ফলাফল।


★ এগিয়ে আছে চালিতাডাঙ্গা মহিলা  ডিগ্রী কলেজ।

★ পিছিয়ে পড়েছে কাজিপুর সরকারী    মুনসুর আলী কলেজ।


শতকরা পাশের হার দেওয়া হয়েছে কাজিপুরের ১৩ টি কলেজের।


১।চালিতাডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রী কলেজ-৯০.০০%।
২।বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ -৮৬.৭১%।
৩।গান্ধাইল আইডিয়াল ডিগ্রী কলেজ-৮৪.৪৮%।
৪।নাটুয়ারপাড়া ডিগ্রী কলেজ-৮১.৩৭%।
৫।কাজিপুর মহিলা কলেজ-৮০ ৯৫%।
৬।আলহাজ্ব ফরহাদ আলী কলেজ-৭৭.৭৮%।
৭।আমিনা মুনছুর আলী কলেজ-৭৭.৬০%।
৮।আর আই এম ডিগ্রী কলেজ-৭৬.৮৯%।
৯।আফজাল হোসেন মেমোরিয়াল কলেজ-৭৫.৮৯%।
১০।উদগারী কলেজ-৭১.৪৩%।
১১।কাজিপুর থানা সদর কলেজ-৬৪.৭৯%।
১২।আঙ্চলিক মহিলা কলেজ-৫৯.৬৮%।
১৩।কাজিপুর সরকারী মুনসুর আলী কলেজ-৫৫.১৭%।
এই হল কাজিপুরের সকল কলেজের এইচ এস সি ফলাফল।দুঃখ জনক বিষয় হচ্ছে কাজিপুরের অনেক বড় এবং নামিদামী কলেজ "সরকারী মুনসুর আলী কলেজের ফলাফলের এই ব্যাহাল দশা"।
আশা করি এবিষয়ে দায়িত্ববান ব্যাক্তিবর্গ দৃষ্টি দিবেন।
উল্লেখ,
আজ সকালে মুক্ত বাংলা নিজস্ব প্রতিনিধি"চালিতাডাঙ্গ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ"জনাব ফজলুল হক স্যারের সাথে কথা বলেন।তিনি মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি কে জানান,সকল শিক্ষিকের আন্তরিকতা এবং ছাত্রীদের কঠোর প্ররিশ্রমের ফলেই আমরা এই ফলাফল অর্জন করতে পেরেছি।।
"মুক্ত বাংলা"
জানতে চাই,জানাতে চাই
সবার আগে কাজিপুরের সর্বশেষ খবর, দেখুন মুক্ত বাংলা ফেসবুক পেজে।
এ ছাড়াও আমাদের ওয়েভ সাইট ও গ্রুপে এই খবর গুলো পুর্ণপ্রচার করা হয় সেখানে ও পড়তে পারবেন।
পেজ লিংক:www.facebook.com /muktobangl.kazipur
Web:http//muktobanglanews.blogspost.com
গ্রুপ:মুক্ত বাংলা গ্রুপ.কাজিপুর

Thursday 18 August 2016

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানিয়েছেন, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবছর ২৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সবাই ফেল করেছে। বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেওয়ার পর এ তথ্য জানান তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত বছর শূন্য পাশ করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩৫টি। গত বছরের তুলনায় এবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমে ২৫টিতে এসেছে।
এবার সারা দেশে আটটি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের গড় হার ৭৪ দশমিক ৭০। কলেজ বোর্ডগুলোর ফলাফলে পাসের হার ৭২.৪৭ শতাংশ। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৮ দশমিক ১৯ শতাংশ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে এবার পাসের হার ৮৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ জানান, গতবারের তুলনায় এবার পাসের হার বেশি। গত বছরের তুলনায় এবার পাসের হার বৃদ্ধি পেয়েছে ৫ দশমিক ১০ শতাংশ। এবার জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫৮ হাজার ২৭৬ জন।
এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ৩ এপ্রিল শুরু হয়ে শেষ হয় ২২ জুন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ম অনুযায়ী, ৬০ দিনের মধ্যে ফল ঘোষণার কথা। সেই নিয়ম রক্ষার চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ। এবার পরীক্ষায় আটটি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডে মোট ১২ লাখ ১৮ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। গত বছরের তুলনায় এ বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৭৪৪ জন।
★ এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই গতবারের চেয়ে বেড়েছে 


★এবার দেশের আটটি সাধারণ এবং মাদ্রাসা, কারিগরিসহ ১০টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।
★গতবারের চেয়ে এবার পাসের হার ৫ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।
★এবার এইচএসসি ও সমমানে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২৭৬ জন শিক্ষার্থী। ★গতবার জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৪২ হাজারের কিছু বেশি শিক্ষার্থী।
★এবার ১০ বোর্ডে পরীক্ষা দিয়েছিল ১২ লাখ ৩ হাজার ৬৪০ জন পরীক্ষার্থী। 
★এর মধ্যে পাস করেছেন ৮ লাখ ৯৯ হাজার ১৫০ জন।
★আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডেও এবার পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই বেড়েছে। ★পাসের হার ৭২ দশমিক ৪৭ শতাংশ,যা গতবার চেয়ে পাসের হার ৬ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়েছে।
★জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৯৫০ জন। গতবার পেয়েছিলেন ৩৪ হাজার ৭২১ জন।
★মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে এবার পাসের হার ৮৮ দশমিক ১৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ৪১৪ জন।
হাতির সর্বশেষ অবস্থা ভিডিও তে দেখুন.....
************************************
মৃত হাতি বঙ্গ বাহাদুরের দেহ পড়ে আছে কাঁদা যুক্ত জমিতে।মৃত হাতিকে অনেক কাছে থেকে দেখছেন সাধারন মানুষ।
প্রশ্ন হচ্ছে এখন মৃত হাতিকে কি করা হবে??
((ভিডিও তে দেখুন))
রিপোর্ট:
মুক্ত বাংলার
নিজস্ব প্রতিনিধির তৈরি
ফ্রিজে রাখবেন না এই খাবারগুলি আপনার একটু শতর্কতা আপনাকে সুস্থভাবে বাঁচতে সাহায্য করবে।।
***********************************************************************************************************************
কিছু খাবার রয়েছে যা ফ্রিজে রাখা মানে খাবারের গুণাগুণতো নষ্ট হয়ই, একইসঙ্গে তা খেলে শরীরেরও ক্ষতি হতে পারে। তাই কোন ধরনের খাবার ফ্রিজে রাখবেন তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন।
পাউরুটি
পাউরুটি একবার খুলে ফেললে পুরোটা শেষ না হলে বাকি অংশ মুড়ে ফ্রিজে রেখে দেওয়া চল রয়েছে। ফ্রিজে রাখলে পাউরুটির যে আর্দ্রতা থাকে ফ্রিজ তা শুষে নেয়। ফলে তা শক্ত হয়ে যায়।
জ্যাম
অনেক সময়ে আমরা জ্যাম বা জেলিকে ফ্রিজে রাখি। তবে তা করলে এর মধ্যে থাকা প্রিজারভেটিভস দানা বেঁধে যায়। তাই তা কখনও করা উচিত নয়।
রসুন
ঠান্ডা জায়গায় রসুন রাখলে তা অঙ্কুরিত হওয়ার সম্ভবনা থাকে। আর ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে তা নরমও হয়ে যায়।
তরমুজ
তরমুজ কখনো ফ্রিজে রাখবেন না। গবেষণায় জানা গিয়েছে, তরমুজ ফ্রিজে সংরক্ষণ রাখলে তার ভেতরের পুষ্টিগুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। তাই আস্ত তরমুজ ঘরের তাপমাত্রায় রাখুন। ঠান্ডা তরমুজ খেতে চাইলে কেটে কিছুক্ষণ ফ্রিজে রেখে তা পরিবেশন করুন।
পেঁয়াজ
যে সব জায়গায় সবসময় আলো-বাতাস খেলে সেখানে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করতে হয়। আর ফ্রিজে পেঁয়াজ রাখলে তা নরম হয়ে যায় এবং পেঁয়াজের ফলে ফ্রিজে দূর্গন্ধ তৈরি হয়। এছাড়া ফ্রিজ পেঁয়াজের আর্দ্রতাকেও শুষে নেয়।
আভোকাডো
আভোকাডোকে কখনও ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন না। এটিকে ধীরে পাকাতে চাইলে ব্যাগে ভরে রেখে দিন। আর তাড়াতাড়ি পাকাতে চাইলে ফ্রিজে না রেখে ফলের ঝুড়িতে রাখুন।
মধু
মধুকে কখনও ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন না। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখলে দিনের পর দিন ধরে মধু ভালো থাকবে।
টমেটো
টমেটো কিনে কখনও ফ্রিজে এনে রাখবেন না। এতে টমেটোর ভিতরের অংশ শুকিয়ে যায় ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।
আলু
আলুতে প্রচুর পরিমাণে স্টার্চ থাকে। তা রেফ্রিজারেটরে রাখলে চিনিতে পরিণত হয়ে যায়। এছাড়া আলুর স্বাদও নষ্ট হয়ে যায়।
তেল
তেলের ঘনত্ব বেশি থাকায় ফ্রিজে রাখলে তা জমাট বেঁধে যায়। তাই তেল কখনও ফ্রিজে সংরক্ষণ করবেন না।
আচার
আচারকে ফ্রিজে না রেখে জানলার পাশে যেখানে সূর্যের আলো পড়ে সেখানে রাখলে তা দীর্ঘদিন ভালো থাকে।
মুক্ত বাংলা
জানতে চাই,জানাতে চাই
★★★★★এই মাত্র পাওয়া খবর★★★★★
ভারত থেকে আসা হাতি "বঙ্গ বাহাদুর"আজ সকালে মারা গেছে।
********************************************
ভারতের আসাম থেকে আসা বুনো হাতি ‘বঙ্গ বাহাদুর’ মারা গেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার কয়ড়া এলাকায় হাতিটির মৃত্যু হয়।
হাতি উদ্ধারকারী দলের সদস্য ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
'এবিষয়ে বিস্তারিত এই পোষ্ট এ দেওয়া হবে,তাই বিস্তারিত জানতে পোষ্ট টি শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রাখুন'
মুক্ত বাংলা বিস্তারিত:উদ্ধার হওয়া ভারতীয় হাতিটিকে নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে বিপাকে পড়েন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। উদ্ধার হওয়ার পঞ্চম দিন গতকাল সোমবারও হাতিটিকে নিরাপদ স্থানে সরানো যায়নি। এরই মধ্যে দুপুরে এটি অসুস্থ হয়ে পড়ে।
প্রথম দফা বন্যার শুরুতে ২৭ জুন পানিতে ভেসে আসা হাতিটিকে গত বৃহস্পতিবার চেতনানাশক ব্যবহার করে উদ্ধার করে বনবিভাগের উদ্ধারকারী দল। এরপর থেকে এটি সরিষাবাড়ি উপজেলার কয়ড়া গ্রামে ছিল।
হাতিটিকে বশে আনতে পারেননি উদ্ধারকারীরা। উদ্ধারের পর দুই দফা দড়ি ও শেকল ছিড়ে ছুটে যায় এটি।
সর্বশেষ রোববার ফের চেতনানাশক দিয়ে হাতির চার পায়ে শেকল ও ডাণ্ডাবেড়ি পরানো হয়। এরপর থেকে এটি কয়ড়া গ্রামের কর্দমাক্ত খোলা মাঠে ছিল।
বন কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে হাতিটিকে নিরাপদ স্থানে সরানো যাচ্ছে না।
উদ্ধারকারী দলের প্রধান ড. তপন কুমার দে বলেছিলেন, ‘‘আমরা কোনো বন্যপ্রাণী নিয়ে এর আগে এমন সমস্যায় পড়িনি। বিরূপ পরিবেশের কারণে ‘বঙ্গ বাহাদুর’কে স্থানান্তর কঠিন হয়ে পড়েছে। হাতিটি যেখানে রয়েছে তার চারপাশে কর্দমাক্ত। এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনো রাস্তা নেই। হাতিটিকে স্থানান্তর করতে হলে প্রথমেই ট্রাক যাবার মতো বড় রাস্তায় নিতে হবে। হাতিটি বশে না আসায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। সাফারি পার্ক থেকে দুটি পোষা হাতি আসার কথা থাকলেও সেগুলো এখনো এসে পৌঁছায়নি।’’
ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ গতকাল জানিয়েছিলেন, পায়ে শক্ত বাঁধন ও শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় হাতিটি দুপুরের দিকে শুয়ে পড়ে।
এক যোগে পোষ্টটি প্রচার হচ্ছে,
মুক্ত বাংলা,মুক্ত বাংলা গ্রুপ.কাজিপুর,Mukto Bangla.
আমাদের সাথেই থাকুন.......
((((কমেন্টে তথ্য সূত্র গুলো দেওয়া হয়েছে))))
★আজ ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস★


১৯৭৫ সালের এই দিনে সপরিবারে নিহত হন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সে রাতে কি ঘটেছিল তা স্মৃতিতে আনলে আঁতকে উঠতে হয়। কাপুরুষোচিত আক্রমণ চালিয়ে পৈশাচিক পন্থায় ঘাতক দল রাতের অন্ধকারে হামলা চালায় স্বাধীনতার স্থপতির বাসভবনে। প্রথম তলার সিঁড়ির মাঝখানে নিথর পড়ে ছিলেন ঘাতকের বুলেটে ঝাঁঝরা হওয়া চেক লুঙ্গি ও সাদা পাঞ্জাবি পরিহিত স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। অভ্যর্থনা কক্ষে শেখ কামাল, মূল বেডরুমের সামনে বেগম মুজিব, বেডরুমে সুলতানা কামাল, শেখ জামাল, রোজী জামাল, নিচতলার সিঁড়ি সংলগ্ন বাথরুমে শেখ নাসের এবং মূল বেডরুমে দুই ভাবীর ঠিক মাঝখানে বুলেটে ক্ষত-বিক্ষত রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল ছোট্ট শিশু শেখ রাসেলের লাশ।
"গভীর শ্রদ্ধার সাথে সরণ করি তোমাদের"
প্রচারে,
মুক্ত বাংলা পরিবার
কমলার চার গুণ ভিটামিন সি পেয়ারায়

---------------------------------------------------------------পেয়ারার মৌসুম এখন। গোল, লম্বাটে, ছোট-বড় নানা আকারের পেয়ারা পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। দামেও বেশ সস্তা। একেবারে নরম কিংবা আধপাকা যেভাবেই খান না কেন পেয়ারা অতুলনীয়। পুষ্টিগুণও অনেক ফলের তুলনায় বেশি। এতে কমলার কয়েক গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে।
পেয়ারা ভিটামিন সি, ক্যারটিনয়েডস, ফোলেট, পটাশিয়াম, আঁশ ও ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ। এক শ গ্রাম পেয়ারায় প্রায় দুই শ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি আছে। সে হিসেবে পেয়ারায় কমলার চেয়ে চার গুণ বেশি ভিটামিন সি আছে। আর পেয়ারার খোসায় কমলার চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। পুষ্টিমানের বিবেচনায় কমলার মান যেখানে ১৮৬ পয়েন্ট, সে ক্ষেত্রে পেয়ারার পুষ্টি মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে, যা ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
১০০ গ্রাম পেয়ারায় রয়েছে ৮৬ দশমিক ১০ গ্রাম পানি, ৫১ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি, শূন্য দশমিক ৮২ গ্রাম আমিষ, ৫ দশমিক ৪ গ্রাম আঁশ, ২৫ মিলিগ্রাম ফসফরাস ও তিন মিলিগ্রাম সোডিয়াম। এ ছাড়া পেয়ারায় ম্যাঙ্গানিজ, সেলিনিয়াম, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩ ইত্যাদি মূল্যবান খনিজ ও ভিটামিন থাকে। ফলে পেয়ারা রোগপ্রতিরোধের শক্তি জোগায়। পেয়ারার বীজে ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ পলি আনসেচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড ও আঁশ রয়েছে।
ভিটামিন সি–এর অভাবে চামড়া খসখসে হয়ে বার্ধক্য দ্রুত আসে। বার্ধক্য ঠেকাতে নিয়মিত পেয়ারা যোগ করুন খাদ্যতালিকায়। সারা দিনে একটা পেয়ারা খেয়েই ভিটামিন সি–এর চাহিদা মেটানো সম্ভব। খোসাসহ খাওয়া যায় বলে এতে প্রচুর আঁশ পাওয়া যায়। এই আঁশ শরীরের জন্য খুবই দরকারি। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য আরও উপকারী। পেয়ারার আঁশ রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ফলে দেহ ও মন থাকে সতেজ।
"মুক্ত বাংলা"
জানতে চাই,জানাতে চাই
সংগৃহীত তথ্য
মেঘাই ২নং বাধ থেকে ছবিটি ধারন করা হয়েছে। ছবি ধারনে মুক্ত বাংলার নিজস্ব প্রতিনিধি।



**নদীতে ধরা পড়ছে প্রচুর নোয়ারী মাছ**


বন্যার পানিতে ভেষে এসেছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ।যে মাছ গুলোকে কাজিপুরের মানুষ নোয়ারী মাছ বলে চেনে।
যদিও নদীর মাছে দাম অনেক বেশী তবে নোয়ারী মাছের দাম তুলনা মুলক কিছুটা কম।
"মুক্ত বাংলা"
জানতে চাই,জানাতে চাই
********আজও কমেছে যমুনার পানি********


আজ দুই দিন ধরে কমতে শুরু করেছে কাজিপুরের যমুনা নদীর পানি।তবে গতকাল এবং আজকে একটু বেশী পানি কমেছে।পানি এতটাই বৃ্দ্ধি পেয়েছিল যে, পানি কমেছে তবুও নদী ভরা ভরা দেখাচ্ছে।তবে এখনো বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলা যাবেনা।আরো ৪/৫ দিন পানি এ ভাবে কমতে থাকলে হয়তোবা কাজিপুরের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।এখনো অনেক পরিবার পানি বন্ধি অবস্থায় দূরভোগে সময় পারকরছে।।
((ছবি:আজকে তোলা ২নং বাদ থেকে))
মুক্ত বাংলা
কাজিপুর,সিরাজগঞ্জ
সারা বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে এক যোগে কাজিপুরে চালিতাডাঙ্গা মহিলা কলেজে আজ সকালে পালন হল জঙ্গিবিরধী মানব বন্ধন।।
************************************************************************************************************************
জঙ্গি ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্দের জন্য আজ সারা বাংলাদেশে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জঙ্গি ও সন্ত্রাস বিরধী মানব ববন্ধন কার্যক্রম চলছে। সেই সাথে কাজিপুরের চলিতাডাঙ্গা মহিলা কলেজে ও আজ সকালে পালিত হয় জঙ্গিবিরধী মানব বন্ধন।
উক্ত মানব বন্ধনে চালিতাডাঙ্গা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মহাদয়,সকল শিক্ষক, শিক্ষিকা বৃন্দ এবং কলেজের শিক্ষারত সকল ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।।।
সকাল ১১টা থেকে ১২পর্যন্ত এই মানব বন্ধন চলতে থাকে।এছাড়া ও কাজিপুরের অন্যান্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে জঙ্গি বিরোধী মানব বন্ধন চলছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।
অন্যান্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মানব বন্ধনের ছবি গুলো আমরা পরবর্তীততে প্রচার করার চেষ্টা করব।
আপনি ও প্রতিটি ছবিতে লাইক, কমেন্ট করে এই জঙ্গিবিরোধী মানব বন্ধনে ফেসবুক থেকে অংশগ্রহন করুন।
"মুক্ত বাংলা"
সবার আগে কাজিপুরের খবর
চালিতাডাঙ্গা মহিলা ডিগ্রী কলেজ
থেকে মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি
কাজিপুর,সিরাজগঞ্জ
কিছুটা হলেও কমেছে কাজিপুরে যমুনা নদীরপানি
*************************************************************************************************

গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়নি কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি, ধারনা করা হচ্ছে কিছুটা হলেও বন্যার পানি কমতে শুরুকরেছে।তবে এই পানি হ্রাস পাওয়া পরিমান খুবই কম।
তাই এখনো প্রায় কয়েক হাজার পরিবার পানি বন্ধি অবস্থায় দূরভোগে সময় পার করছে।
মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি
কাজিপুর,সিরাজগঞ্জ
*************ইসলামিক পোষ্ট**************


অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কাজিপুরের ইজিবাইক চালক

                                       সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইক...