সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইকটি ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার দুপুরে ধুনট উপজেলার টি.এন.টি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অনিক বাবু কাজিপুর উপজেলার দূর্গাতিয়াপাড়া গ্রামের বাবলু ভূইয়ার ছেলে ও ভবানীপুর টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী। বর্তমানে সে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছে। এবিষয়ে শনিবার সন্ধ্যায় চালকের বাবা ধুনট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থাণীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে অনিক বাবু ইজিবাইক নিয়ে বের হয়। সকাল ১১টায় কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী বঙ্গবন্ধু বাসষ্ট্যান্ড থেকে অজ্ঞাত ৩ জন যাত্রী ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাবে বলে অনিকের গাড়িতে ওঠে। পথিমধ্যে চালক ইজিবাইক নিয়ে ধুনট উপজেলার টি.এন.টি মোড়ে পৌছলে অজ্ঞাত যাত্রীরা কৌশলে চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় চালক অনিক বাবুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক আব্দুল জব্বার জানান, অনিক বাবু নামের এক জনকে স্থানীয়রা হাসপাতালে অচেতন অবস্থায় এনেছে। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অনিকের পিতা হাবিবুর রহমান জানান, ‘আমাদের সংসারে অভাব অনটনে হওয়ায় আমার ছেলে অনিক বাবু ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালিয়ে তার লেখাপড়ার খরচ যোগাত। মাঝে মধ্যে সংসার চালানোর জন্য যে টুকু পারে আমাকে সাহায্য করতো। প্রতিদিনের মতো আজও সে বেরিয়েছিলো। দুপুরে লোক মারফত খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ছেলেকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পাই।
স্থাণীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে অনিক বাবু ইজিবাইক নিয়ে বের হয়। সকাল ১১টায় কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী বঙ্গবন্ধু বাসষ্ট্যান্ড থেকে অজ্ঞাত ৩ জন যাত্রী ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাবে বলে অনিকের গাড়িতে ওঠে। পথিমধ্যে চালক ইজিবাইক নিয়ে ধুনট উপজেলার টি.এন.টি মোড়ে পৌছলে অজ্ঞাত যাত্রীরা কৌশলে চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় চালক অনিক বাবুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক আব্দুল জব্বার জানান, অনিক বাবু নামের এক জনকে স্থানীয়রা হাসপাতালে অচেতন অবস্থায় এনেছে। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অনিকের পিতা হাবিবুর রহমান জানান, ‘আমাদের সংসারে অভাব অনটনে হওয়ায় আমার ছেলে অনিক বাবু ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালিয়ে তার লেখাপড়ার খরচ যোগাত। মাঝে মধ্যে সংসার চালানোর জন্য যে টুকু পারে আমাকে সাহায্য করতো। প্রতিদিনের মতো আজও সে বেরিয়েছিলো। দুপুরে লোক মারফত খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ছেলেকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পাই।