Tuesday 4 October 2016

কোথায় পাবেন আপনার স্মার্টকার???

=============================
স্মার্টকার্ড কখন ও কোথা থেকে বিতরণ করা হবে যেকোনো মোবাইল থেকে ১০৫ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে নাগরিকেরা সহজেই জানতে পারবেন।
এ বিষয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দিন জানান, www.nidw.gov.bdওয়েবসাইটে গিয়ে NID Online Services লিংকের অন্যান্য তথ্য ট্যাবে জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ লিংকে গিয়ে এনআইডি নম্বর ও জন্ম তারিখ অথবা ফরম নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে স্মার্টকার্ড বিতরণের তারিখ জানা যাবে।
এসএমএসের মাধ্যমেও বিতরণের তারিখ ও কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। এসএমএসের মাধ্যমে জানতে SC লিখে স্পেস দিয়ে NID শব্দটি লিখে স্পেস দিয়ে ১৭ সংখ্যার এনআইডি নম্বর লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে। আর যাদের এনআইডি ১৩ ডিজিটের তাদের এনআইডির নম্বরের প্রথমে জন্ম সাল যোগ করতে হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো জানান, যারা ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু এখনো এনআইডি পাননি তারা SC লিখে স্পেস দিয়ে F লিখে স্পেস দিয়ে নিবন্ধন স্লিপের ফরম নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে D লিখে স্পেস দিয়ে yyy-mm-dd ফরমেটে জন্ম তারিখ লিখে ১০৫ নম্বরে পাঠাতে হবে।
(((সংগৃহীত)))

নতুন স্মার্টকার্ড নিলেন তারকা সকল ক্রিকেটার

=============================
আজ রবিবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে উদ্বোধন করা হয়েছে জাতীয় পরিচয়পত্র স্মার্ট কার্ড বিতরণ কার্যক্রম। যার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর উদ্বোধন কার্যক্রমের শুরুর দিকে কার্ড গ্রহীতার বেশির ভাগই ছিলেন জাতীয় দলের তারকা ক্রিকেটাররা।
খেলোয়াড়দের মধ্যে ওয়ানডে অধিায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান, তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাব্বির, তাসকিন, সৌম্য সরকার, নাসির হোসেন, ইমরুল কায়েস ও তাইজুল ইসলাম এ স্মার্ট কার্ড গ্রহণ করেন। তারা প্রত্যেকে পুরনো জাতীয় পরিচয়পত্রটি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের হাতে ফিরিয়ে দিয়ে নতুন কার্ড গ্রহণ করেন।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ জাতীয় দলকে আফগানিস্তান সিরিজ জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আমি তোমাদের কালকের খেলা দেখেছি।’
উল্লেখ্য, নতুন প্রযুক্তির স্মার্ট কার্ডে দশ আঙুলের ছাপ ও চোখের মণির প্রয়োগ করা হচ্ছে।
***********
((সংগৃহীত))

এই মানুষটির নাম কে কে জানেন????

১৯৪৯ সালের ছাত্র নেতা এই মানুষটির নাম কে কে জানেন????
কমেন্ট করে উত্তর দিন....।
আগে নিজে চেষ্টা করে উত্তর দিন। পরে উত্তর মিলিয়ে নিন।উত্তর দেওয়া আছে..............................
শেয়ার করে সবাই কে অংশ গ্রহনের সুযোগ দিন।









সঠিক উত্তর:বঙ্গবন্ধু শেখমুজিবু রহমান।

কাজীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টেন্ডার নিয়ে স্ট্যান্টবাজি।।


*********************************************
কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। টেন্ডারে অংশগ্রহণকারী ঠিকাদার এবং সর্বনিম্ন দরদাতা আব্দুর রাজ্জাকসহ মমতাজ আলী, মোহাম্মদ তুহিন ও মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন টেন্ডারে দুর্নীতির অভিযোগ এনে জেলা সিভিল সার্জন সিরাজগঞ্জ, ডিডি রাজশাহী এবং মহাপরিচালক স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মহাখালী, ঢাকা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর প্রেরিত অভিযোগপত্রে তারা উল্লেখ করেছেন, গত ৭ সেপ্টেম্বর নির্ধারিত নিময় মেনে তারা কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীদের পথ্য, স্টেশনারি ও ধোলাই কাজের টেন্ডারে অংশ নেন। নিয়মানুযায়ী সব বিষয়েই সর্বনি¤œ দরদাতা কাজ পাবার কথা। সে মোতাবেক ৩ বিষয়েই সর্বনি¤œ দরদাতা হন আব্দুর রাজ্জাক। কিন্তু কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডাঃ মনিরুজ্জামান, আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ এমএম সুমনুল হক সজিব কারসাজির মাধ্যমে তাদের পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিতে উঠে পড়ে লেগেছেন। এজন্যে তারা সিভিল সার্জন অফিসে মেসার্স আব্দুর রাজ্জাক এর নাম না পাঠিয়ে পছন্দের ঠিকাদারদের নাম পাঠিয়েছেন। তারা হলো রোগীর পথ্য বিষয়ে মেসার্স কনক এন্ড কণা এন্টারপ্রাইজ দর ৩৭২০টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক এর দর ১৯৩৩ টাকা, ধোলাই কাজে মেসার্স দিশারী এন্টারপ্রাইজ দর ৬৮৫ টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক ১২৯ টাকা এবং স্টেশনারির বিষয়ে মেসার্স এম আর কনস্ট্রাকশন দর ১৬৬৫০ টাকা যেখানে আব্দুর রাজ্জাক এর দর ৮০৪ টাকা। উল্লিখিত ঠিকাদারগণ যেন কাজ পায় এজন্যে তাদের সাথে আরও দুজন করে ঠিকাদারের নাম দর বেশি দেখিয়ে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। অথচ অজ্ঞাত কারনে কম দরদাতা হিসেবে মেসার্স আব্দুর রাজ্জাক এর নাম পাঠানো হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে গেলে অভিযোগকারিগণসহ অন্য ঠিকাদারদের সাথে অসদাচারণ করেন এবং পুলিশ ডেকে হয়রানি করেন বলে তারা অভিযোগ করেন। তারা এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এদিকে কাজীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, নিয়ম মেনেই টেন্ডারের কাজ করা হয়েছে।
সূত্র:সিরাজগঞ্জ কন্ঠ,যমুনা বার্তা।।

রসুন নিয়ে ফেসবুক থেকে হয়তো বা অনেক তথ্য জানতে পেরেছেন। তবে রসুনের ১০টি দারুণ ব্যবহারের কথা জানেন কি? আসুন তা হলে জেনে নেওয়া যাক।


------------------------------------------------------------
১. হৃদযন্ত্র ও লিভারের উপকার :
প্রতিদিন রসুনের একটি বা দুইটি করে কোয়া খেলে তা স্বাস্থ্যকর হার্ট ও লিভার দেয়। এতে অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানও রয়েছে। এটি বিপাক ক্রিয়া সুষম করে।
২. কফ ও কাশি :
যেকোনো বয়সে সর্দি-কাশির জন্য উপকারী রসুন। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টস কফ এবং সাধারণ সর্দির জন্য বিশেষ উপকারী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণায়। প্রাকৃতিক কফ সিরাপ বানিয়ে নিন এভাবে- এক কাপ পানিতে এক কোয়া রসুন ছেঁচে দিন এবং তা মিনিট পাঁচেক গরম করুন। এই পানিকে কিছুটা মিষ্টি করতে এক চামচ মধু দিয়ে নিন একং খেয়ে ফেলুন। এ ছাড়া তিন কোয়া রসুন কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। সর্দি-কাশি চলে যাবে।
৩. খেলোয়াড়ের পা :
ছত্রাক একদম পছন্দ করে না রসুন। তাই খেলোয়াড়দের পায়ে যেমন ছত্রাক হয়, তেমনি আমাদের পায়েও ছত্রাক হয়। দুই বা তিন কোয়া রসুন নিয়ে পানিতে দিয়ে গরম করুন। তারপর একটি ফুটবাথে ওই পানি নিয়ে তাতে দুই পা ভিজিয়ে রাখুন। এভাবে কয়েক দিন ধরে আধা ঘণ্টা করে ভিজিয়ে রাখলে ধীরে ধীরে উন্নতি হবে।
৪. কেটে গেলে জ্বালা-পোড়া কমাতে :
রসুনে প্রদাহজনিত যন্ত্রণা কমানোর উপাদান রয়েছে। তাই কোথাও পুড়ে কালশিটে পড়লে বা কেটে গেলে যন্ত্রণা শুরু হলে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। দেখবেন যন্ত্রণা বেশ কমে এসেছে।
৫. চুলকানি উপশমে :
ত্বকের যে সব স্থানে চুলকানি হয়েছে সেখানে রসুনের কোয়া কেটে দিন। এর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুলকানি দূর করে দেবে।
৬. মশা দূরে রাখতে :
আপনার ত্বকে যদি একটু রসুন ঘষে দেন, তবে আপনাকে নয় পাশের জনকে মশা কামড়াবে। এর গন্ধ মশার জন্য একটু বেশি তীব্র যা সে সহ্য করতে পারে না। এভাবে মশা যেখানে রয়েছে সেখানে রসুন কেটে রেখে দিতে পারেন।
৭. প্রাকৃতিক কীট-পতঙ্গ দমন :
বাড়িতে বা আশপাশের বাজে কীট-পতঙ্গ দূর করতে বাড়িতেই ওষুধ বানাতে পারেন। যেকোনো দোকান থেকে তরল সাবান কিনুন। একটি গামলায় পানি গরম দিয়ে তাতে দুই মুঠো রসুন ছেড়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ গরম করে স্প্রে-বোতলে করে রসুনমিশ্রিত পানি নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লিকুইড সাবান দিন। এবার স্প্রে করুন।
৮. জীবাণুমুক্তকরণ :
একটি স্প্রে বোতল সাদা ভিনেগার দিয়ে পূরণ করুন। এতে তিন-চারটি রসুনের কোয়া কেটে দিন। কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে তা কাজের যেকোনো টেবিল বা আসবাবের উপরিতলে স্প্রে করুন এবং মুছে ফেলুন। জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।
৯. ফাটা কাঁচ জোড়া লাগাতে :
কাঁচ বা চুলের সামান্য ফেটে যাওয়া অংশ ঠিক করতে আঠার কাজ করে রসুন। একটি রসুন থেঁতলে নিয়ে এর ঘন রস ফাটা অংশে দিলে তা আটকে গেছে বলেই মনে হবে। চুলে দিলে ফাটা উপরিভাগ দেখবেন মসৃণ হয়ে গেছে।
১০. ডি-আইসার :
শীতের দেশে গাড়িতে রসুনের লবণ বেশ কাজের ডি-আইসার হিসেবে কাজ করে। তা ছাড়া রাস্তায় নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বরফ জমতে বাধা দেয় রসুনের লবণ।

অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কাজিপুরের ইজিবাইক চালক

                                       সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইক...