Saturday 2 November 2019

অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কাজিপুরের ইজিবাইক চালক

                                       Image may contain: 1 person, closeup

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইকটি ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার দুপুরে ধুনট উপজেলার টি.এন.টি মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অনিক বাবু কাজিপুর উপজেলার দূর্গাতিয়াপাড়া গ্রামের বাবলু ভূইয়ার ছেলে ও ভবানীপুর টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থী। বর্তমানে সে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছে। এবিষয়ে শনিবার সন্ধ্যায় চালকের বাবা ধুনট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
স্থাণীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকালে অনিক বাবু ইজিবাইক নিয়ে বের হয়। সকাল ১১টায় কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী বঙ্গবন্ধু বাসষ্ট্যান্ড থেকে অজ্ঞাত ৩ জন যাত্রী ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাবে বলে অনিকের গাড়িতে ওঠে। পথিমধ্যে চালক ইজিবাইক নিয়ে ধুনট উপজেলার টি.এন.টি মোড়ে পৌছলে অজ্ঞাত যাত্রীরা কৌশলে চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। স্থানীয়রা অচেতন অবস্থায় চালক অনিক বাবুকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে তাকে উদ্ধার করে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক আব্দুল জব্বার জানান, অনিক বাবু নামের এক জনকে স্থানীয়রা হাসপাতালে অচেতন অবস্থায় এনেছে। বর্তমানে সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অনিকের পিতা হাবিবুর রহমান জানান, ‘আমাদের সংসারে অভাব অনটনে হওয়ায় আমার ছেলে অনিক বাবু ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালিয়ে তার লেখাপড়ার খরচ যোগাত। মাঝে মধ্যে সংসার চালানোর জন্য যে টুকু পারে আমাকে সাহায্য করতো। প্রতিদিনের মতো আজও সে বেরিয়েছিলো। দুপুরে লোক মারফত খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে ছেলেকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পাই।

Friday 25 October 2019

কাজিপুরে এনার্জি ড্রিংকসের নামে উত্তেজক পানীয়ের রমরমা বাণিজ্য

Image may contain: drink and indoor
সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার থেকে শুরু করে ফাস্ট ফুড, বেকারি, পানের দোকানগুলোতে এনার্জি ড্রিংকসের আড়ালে চলছে যৌন উত্তেজক ও নেশা জাতীয় পানীয়ের রমরমা বাণিজ্য। বিভিন্ন সময়ে মোড়ক পাল্টে ও প্রশাসনের নজর এড়িয়ে এসব উত্তেজক বিক্রি হচ্ছে বহু দিন ধরে। সরকার এগুলো বিক্রি বন্ধ করে দিলেও আবার নাম পাল্টে এসব উত্তেজক পানীয় নতুন নামে বিক্রি হচ্ছে। মাদক সেবিরা কেউ কেউ এগুলো পান করছে ফেন্সিডিলের বিকল্প হিসাবে, আবার অনেক সাধারণ মানুষ এসব ক্ষতিকর যৌন উত্তেজক ও নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করছে, এর ক্ষতিকর দিক না জেনেই। এদের মধ্যে আবাল বৃদ্ধ থেকে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীরাও রয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন ফাস্ট ফুড, বেকারি, চায়ের দোকান, ছোট পানের দোকানসহ অলিগলি ঘুরে দেখা যায় প্রায় দোকানে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বিক্রেতারা সুন্দরভাবে সাজিয়ে রেখেছেন এসব যৌন উত্তেজক জিনিসসহ বিভিন্নি ব্র্যান্ডের এনার্জি ড্রিংকস। এসব এনার্জি ড্রিংকসের মধ্যে রযেছে পাওয়ার হর্স, মন পাওয়ার হর্স, ফিলিং হর্স, ব্লাক হর্স, পাওয়ার অব, জিংকারাজাৎ, ম্যান পাওয়ার, রেড বোল্ড, একটিভসহ বিভিন্ন ধরনের পানীয়। মানব দেহের জন্য কতটা ক্ষতিকর তা না জেনে এসব পানীয় পান করছেন স্থানীয়রা। এ কারণে বাজারে এসব এনার্জি ড্রিংকসের ভাল চাহিদাও রয়েছে। এছাড়াও এসব পানীয় না জেনে অনেকেই বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বসে পান করছে। বিশেষ করে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীরা। আবার এসব পান করে অনেকেই লিপ্ত হচ্ছে ধর্ষনসহ বিভিন্ন অসামাজিক কাজে। সূত্র জানায়, এনার্জি ড্রিংকস নামের যেগুলো বিক্রি হচ্ছে তা স্রেফ উত্তেজক পানীয়। এগুলো পান করার পর শরীরে উত্তেজনা সৃষ্টি করে। যারা নিয়মিত এগুলো পান করে তারা আস্তে আস্তে নেশা গ্রস্থ হয়ে পড়ে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সোনামুখীবাজারের এক দোকানি জানান, উপজেলার অধিকাংশ দোকানে এসব বিক্রি হচ্ছে। অনেক ক্রেতা জেনে, আবার অনেক ক্রেতা না জেনে পান করছে এসব পানীয়। এগুলো পান করলে শরীরে সাময়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করে। তাই এসব সেবিরা দামের তোয়াক্কা না করেই এগুলো পান করছে।
এসব এনার্জি ড্রিংকস ও যৌন উত্তেজক পানীয়ের রমরমা বাণিজ্য নিয়ে কথা হয় কাজিপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদ হাসান সিদ্দিকীর সাথে। তিনি জানান, যৌন উত্তেজক পানীয়ের রমরমা বাণিজ্য বন্ধে অভিজান চালানো হবে। অন্যদিকে ভাল চাহিদা এবং বেশী লাভের আশায় ক্ষতিকর জানার পরও এগুলো বিক্রি করেছেন বলে একাধিক ব্যবসায়ী জানান।
এবিষয়ে কাজিপুর উপজেলা পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ মফিজুর রহমান মোল্লা বলেন, এধরনের পানীয় বিক্রি বা তৈরি করতে ড্রাগ লাইসেন্স প্রয়োজন হয়। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এসব পানীয়ের লাইসেন্স দেয় না। ফলে বাজারে যে পানীয় বিক্রি হচ্ছে তার অধিকাংশ দেশের বাইরে থেকে আসা ও অনুমোদন বিহীন। এমন কি এসব পানীয় পানে হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা মারাও যেতে পারে।
((সংগৃহীত))
প্রভাতী নিউজ- টি.এম.কামাল

Saturday 19 October 2019

ক্যান্সার ঝুঁকির কারণে গ্যাস্ট্রিকের জনপ্রিয় ঔষধ রেনিটিডিন নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ-সহ কয়েকটি দেশ

বুকজ্বালা-পোড়া বা 'গ্যাস্ট্রিক' বলে প্রচলিত রোগটির জন্য যে ঔষধটি অনেকে নিয়মিত খেয়ে থাকেন সেই রেনিটিডিনের সঙ্গে ক্যান্সারের সম্পর্ক আছে, এমন আশংকায় বিশ্বের অনেক দেশে ঔষধটি বাজার থেকে তুলে নেয়া হচ্ছে।
এই তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। রোববার দেশটির ঔষধ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
একই সঙ্গে এই ঔষধটির মধ্যে সম্ভাব্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান আছে কিনা তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ঔষধ প্রশাসন (এফডিএ) এক সতর্কতা জারির পর এই উদ্যোগ নিলো বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের একটি খুচরো বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান সিভিএস এরই মধ্যে এটির বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্স এরই মধ্যে জ্যানটাক নামে বিক্রি হওয়া রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এই ঔষধটি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তদন্ত শুরু করেছে।
বিশেষজ্ঞরা এবং এসব দেশের কর্তৃপক্ষ বলছেন, ঐ ঔষধটি নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোন ঝুঁকি নেই। তবে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রেনিটিডিনের বিকল্প হিসেবে অন্য কোন ঔষধ গ্রহণ করতে বলছেন।

কেন এই সন্দেহ

এফডিএ এবং ইউরোপের 'ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সি (ইএমএ) গত ১৩ই সেপ্টেম্বর জানিয়েছিল, রেনিটিডিন ঔষধটিতে 'এন-নাইট্রোসোডিমিথাইলামিনের (এনডিএমএ) উপস্থিতি পরীক্ষা করে দেখছে তারা ।
এনডিএমএ নামের এই উপাদানটি মানুষের দেহে ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে সন্দেহ করা হয়। এই উপাদানটি প্রাণীর ওপর পরীক্ষা করে এরকম একটা ধারণায় উপনীত হয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
পানি, মাংস, দুগ্ধজাত খাবার, শাক-সব্জি সহ আরও অনেক খাবারে এনডিএমএ আছে স্বল্প মাত্রায়। তবে খুবই স্বল্পমাত্রায় এনডিএম মানুষের শরীরে সেরকম কোন সমস্যা তৈরি করে না।
রেনিটিডিন ঔষধটি মূলত যারা পাকস্থলীর আলসার বা বুকজ্বালা-পোড়ার সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য।
যে কোন ঔষধের দোকান থেকে প্রেসক্রিপশন ছাড়াই এটি কেনা যায়।

কারা কারা এটি প্রত্যাহার করেছে

যুক্তরাষ্ট্রে সিভিএস ছাড়াও এর আগে ওয়ালমার্ট, ওয়ালগ্রিনস এবং রাইট এইডের মতো কোম্পানি এর আগে রেনিটিডিন বিক্রি বন্ধ করে দেয়।
ক্যানাডা এবং ফ্রান্সে ফার্মেসির তাক থেকে এগুলো তুলে নেয়া হয়েছে।
ঔষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোও এটি প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।
স্যান্ডোজ, যেটির আসল মালিক নোভারটিস, তারাও কয়েকটি ব্যাচের রেনিটিডিন বাজার থেকে প্রত্যাহার করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসিকে।
অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ক্যানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক রিপাবলিক, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, হাঙ্গেরি, মেসিডোনিয়া, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রে এটি হয় বাজার থেকে তুলে নেয়া হচ্ছে বা তুলে নেয়া হয়েছে।
গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনও ভারত এবং হংকং থেকে জ্যানটাক নামে বাজারজাত করা রেনিটিডিন তুলে নিচ্ছে বলে বিবিসি জানতে পেরেছে।


 Image result for রেনিটিডিন

Friday 17 May 2019

অর্থের অভাবে হার্টের চিকিৎসা করাতে পারছেন না, কাজিপুরের সন্তান মোঃ জহুরুল ইসলাম (মন্টু)!!!



অর্থের অভাবে হার্টের চিকিৎসা করাতে পারছেন না, কাজিপুরের সন্তান মোঃ জহুরুল ইসলাম (মন্টু)!!! 
বিস্তারিত_পড়ুন :-মোঃ জহুরুল ইসলাম (মন্টু), বাবা মৃত আলতাফ হোসেন, গ্রাম বিয়াড়া চরপাড়া,কাজিপুর সিরাজগঞ্জ। ছবি দেখে বা নাম শুনে অনেকেই হয়তো চিনে ফেলেছেন এই মানুষটিকে।
ছোট বেলায় বাবা কে হারিয়ে, সংসারে হাল ধরেন মন্টু,মেধাবী ছাত্র হয়েও লেখাপড়া শেষ করতে পারেনি মন্টু।শুরু করেন প্রাইভেট পড়ানো।
বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাত্র পড়ানোই ছিল তার পেশা। ভালোই চলছিল তার জীবন, অল্প টাকা রোজগার করলেও সে তাতেই সুখী ছিল।চলে যাচ্ছিলো তার দিন।
তাকে দেখে হাসিখুশি মানুষ মনে হলেও,তার শরীরে বসবাস করছে বিরাট এক অসুখ। বাতজ্বর থেকে তার হার্টের একটি বাল্ব অনেক আগেই নষ্ট হয়ে গেছে।ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় তিনি চিকিৎসা করে অনেক দিন যাবত মৃত্যু সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে আছেন।
বর্তমানে তার হার্টের অপর বাল্ব টির অবস্থা খুবই দূর্বল। সে এখন তার স্বাভাবিক কাজকর্ম,চলাচলে বাঁধার সম্মুখীন। সারাদিন শুয়ে-বসে মৃত্যুর সাথে লড়াই করে দিন পার করছে এই অসহায় মানুষটি।
ইতিমধ্যেই তিনি ঢাকার হার্ট ফাউন্ডেশন সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা নিয়েছেন,তবে তাতে তেমন কোন উন্নতি হয়নি তার শরীরের।দীর্ঘদিন যাবত চিকিৎসা করে অনেক টাকা ব্যায় করেছেন তিনি।
বর্তমানে তিনি নিঃস্ব!প্রতিদিনের ঔষধের টাকা যোগার করা তার জন্যে এখন অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে।
তবে তিনি আমাদের মতো বাঁচতে চায়।তার ইচ্ছা তিনি উন্নত চিকিৎসা করাবেন। অনেক ডাক্তার তাকে ভারতের গিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনিও স্থির করেছে ভারতের মাদ্রাজ গিয়ে চিকিৎসা করাবেন। মৃত্যুর আগে হয়তোবা, বাঁচার আরো একটি স্বপ্ন দেখছেন অসহায় মন্টু।
আসুন আমরা সবাই মিলে অসহায় মন্টু ভাইয়ের স্বপ্নটা পুরণের চেষ্টা করি!!মন্টু এখন রোজ নিজেকে বাঁচাতে চিঠি লিখেন।মানুষের সাহায্যের জন্য চিঠি লিখে পাঠিয়ে দিচ্ছেন পরিচিত মানুষ গুলোকে।একটাই আসা তিনি আরো কিছুদিন সুস্থ ভাবে এই সুন্দর পৃথিবীতে বাঁচতে চান।
অসুস্থতার কারনে তার স্ত্রী তাকে ফেলে চলতে গেছেন। রেখে গেছেন ৫ বছরের একটি ছেলে।এখন ঐ ছেলের একমাত্র ভরসা তার বাবা মন্টু।ছেলেটির নাম রিয়াদ।মন্টুর ভাষায় "আমি আমার রিয়াদের জন্য বাঁচতে চাই,ওর মা নেই আমিই ওর একমাত্র সম্বল"।
আসুন আমরা এই অসহায় মানুষটির জন্য এগিয়ে আসি।
ভারতের চিকিৎসার জন্য তার পাঁচ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। সমাজের অনেকেই মন্টু কে সাহায্যের জন্য হাত বাড়িতে দিয়েছেন। আসুন আমরাও তার জন্য যতটুকু সম্ভব ততটুকু আর্থিক সাহায্য করি।সবাই মিলে আর্থিক সাহায্য করলে তিনি অবশ্যই উন্নত চিকিৎসা করাতে পারবেন। তার হাতে সময় খুবই কম, রোজার ঈদের পরেই তাকে ভারতের উন্নত চিকিৎসার জন্য যেতে হবে।
আমাদের কাজিপুরের সন্তান, আসুন আমরা তার চিকিৎসার খরচ যোগাতে এগিয়ে আসি। সামনে পবিত্র রমজান মাস এ মাসে আমরা তো মানুষকে কে এমনিতেই অনেক সাহায্য করেথাকি, এবার না হয় এই অসহায় ব্যাক্তিটিকে সাহায্য করবো।
#যোগাযোগ :-
মোঃ জহুরুল ইসলাম (মন্টু) 
বিয়াড়া চরপাড়া,কাজিপুর সিরাজগঞ্জ
মোবাইল নং :- ০১৭৪৪-৫৪৬৮৪২/০১৩০৯৬৩১০১০
#টাকা_পাঠানোর_ঠিকানা :-
ডাচ্ বাংলা ব্যাংক
এজেন্ট ব্যাংকিং একাউন্ট, আলমপুর চৌরাস্তা শাখা,কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ।
A/C Name: মোঃ জহুরুল ইসলাম। 
A/C Number :7017513508381.
(বিঃদ্রঃ টাকা পাঠানোর পূর্বে দয়াকরে ফোনে কথা বলে নিবেন)
রিপট করেছেন:-
(মুক্ত বাংলা প্রতিনিধি)
মুক্ত বাংলা 
"জানতে চাই,জানাতে চাই"

অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে কাজিপুরের ইজিবাইক চালক

                                       সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলার অনিক বাবু (২০) নামের এক ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে মোবাইল ফোন ও বাইক...