★★★★★এই মাত্র পাওয়া খবর★★★★★
ভারত থেকে আসা হাতি "বঙ্গ বাহাদুর"আজ সকালে মারা গেছে।
********************************************
ভারতের আসাম থেকে আসা বুনো হাতি ‘বঙ্গ বাহাদুর’ মারা গেছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার কয়ড়া এলাকায় হাতিটির মৃত্যু হয়।
হাতি উদ্ধারকারী দলের সদস্য ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
হাতি উদ্ধারকারী দলের সদস্য ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
'এবিষয়ে বিস্তারিত এই পোষ্ট এ দেওয়া হবে,তাই বিস্তারিত জানতে পোষ্ট টি শেয়ার করে আপনার টাইমলাইনে রাখুন'
মুক্ত বাংলা বিস্তারিত:উদ্ধার হওয়া ভারতীয় হাতিটিকে নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে বিপাকে পড়েন বন বিভাগের কর্মকর্তারা। উদ্ধার হওয়ার পঞ্চম দিন গতকাল সোমবারও হাতিটিকে নিরাপদ স্থানে সরানো যায়নি। এরই মধ্যে দুপুরে এটি অসুস্থ হয়ে পড়ে।
প্রথম দফা বন্যার শুরুতে ২৭ জুন পানিতে ভেসে আসা হাতিটিকে গত বৃহস্পতিবার চেতনানাশক ব্যবহার করে উদ্ধার করে বনবিভাগের উদ্ধারকারী দল। এরপর থেকে এটি সরিষাবাড়ি উপজেলার কয়ড়া গ্রামে ছিল।
হাতিটিকে বশে আনতে পারেননি উদ্ধারকারীরা। উদ্ধারের পর দুই দফা দড়ি ও শেকল ছিড়ে ছুটে যায় এটি।
সর্বশেষ রোববার ফের চেতনানাশক দিয়ে হাতির চার পায়ে শেকল ও ডাণ্ডাবেড়ি পরানো হয়। এরপর থেকে এটি কয়ড়া গ্রামের কর্দমাক্ত খোলা মাঠে ছিল।
বন কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে হাতিটিকে নিরাপদ স্থানে সরানো যাচ্ছে না।
উদ্ধারকারী দলের প্রধান ড. তপন কুমার দে বলেছিলেন, ‘‘আমরা কোনো বন্যপ্রাণী নিয়ে এর আগে এমন সমস্যায় পড়িনি। বিরূপ পরিবেশের কারণে ‘বঙ্গ বাহাদুর’কে স্থানান্তর কঠিন হয়ে পড়েছে। হাতিটি যেখানে রয়েছে তার চারপাশে কর্দমাক্ত। এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনো রাস্তা নেই। হাতিটিকে স্থানান্তর করতে হলে প্রথমেই ট্রাক যাবার মতো বড় রাস্তায় নিতে হবে। হাতিটি বশে না আসায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। সাফারি পার্ক থেকে দুটি পোষা হাতি আসার কথা থাকলেও সেগুলো এখনো এসে পৌঁছায়নি।’’
ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ গতকাল জানিয়েছিলেন, পায়ে শক্ত বাঁধন ও শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় হাতিটি দুপুরের দিকে শুয়ে পড়ে।
প্রথম দফা বন্যার শুরুতে ২৭ জুন পানিতে ভেসে আসা হাতিটিকে গত বৃহস্পতিবার চেতনানাশক ব্যবহার করে উদ্ধার করে বনবিভাগের উদ্ধারকারী দল। এরপর থেকে এটি সরিষাবাড়ি উপজেলার কয়ড়া গ্রামে ছিল।
হাতিটিকে বশে আনতে পারেননি উদ্ধারকারীরা। উদ্ধারের পর দুই দফা দড়ি ও শেকল ছিড়ে ছুটে যায় এটি।
সর্বশেষ রোববার ফের চেতনানাশক দিয়ে হাতির চার পায়ে শেকল ও ডাণ্ডাবেড়ি পরানো হয়। এরপর থেকে এটি কয়ড়া গ্রামের কর্দমাক্ত খোলা মাঠে ছিল।
বন কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, বিরূপ আবহাওয়ার কারণে হাতিটিকে নিরাপদ স্থানে সরানো যাচ্ছে না।
উদ্ধারকারী দলের প্রধান ড. তপন কুমার দে বলেছিলেন, ‘‘আমরা কোনো বন্যপ্রাণী নিয়ে এর আগে এমন সমস্যায় পড়িনি। বিরূপ পরিবেশের কারণে ‘বঙ্গ বাহাদুর’কে স্থানান্তর কঠিন হয়ে পড়েছে। হাতিটি যেখানে রয়েছে তার চারপাশে কর্দমাক্ত। এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনো রাস্তা নেই। হাতিটিকে স্থানান্তর করতে হলে প্রথমেই ট্রাক যাবার মতো বড় রাস্তায় নিতে হবে। হাতিটি বশে না আসায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। সাফারি পার্ক থেকে দুটি পোষা হাতি আসার কথা থাকলেও সেগুলো এখনো এসে পৌঁছায়নি।’’
ভেটেরিনারি সার্জন সাঈদ গতকাল জানিয়েছিলেন, পায়ে শক্ত বাঁধন ও শরীরের তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় হাতিটি দুপুরের দিকে শুয়ে পড়ে।
এক যোগে পোষ্টটি প্রচার হচ্ছে,
মুক্ত বাংলা,মুক্ত বাংলা গ্রুপ.কাজিপুর,Mukto Bangla.
আমাদের সাথেই থাকুন.......
মুক্ত বাংলা,মুক্ত বাংলা গ্রুপ.কাজিপুর,Mukto Bangla.
আমাদের সাথেই থাকুন.......
((((কমেন্টে তথ্য সূত্র গুলো দেওয়া হয়েছে))))
No comments:
Post a Comment