কাজীপুরে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। সিরাজগঞ্জ পাউবোর্সত্রে জানা গেছে গতকল পর্যন্ত যমুনা কাজীপুর পয়েন্টে বিপদসীমার ১৬ সেমি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে উপজেলার ৬ টি ইউনিয়নের কয়েক হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। সেইসাথে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। বন্যায় ঐতিহ্যবাহী ঢেকুরিয়া হাট তলিয়ে গেছে।
বিলচতল, ঢেকুরিয়া, শ্রীপুর, সুতানারা, মল্লিকপাড়া, বদুয়ারপাড়া, দাদবোরা, খিরাইকান্দি, খাসরাজবাড়ি, ভেটুয়া, বাশজান, ভাঙ্গারছেও গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নাটুয়ারপাড়া চরের পূর্বপাশের বাড়িঘর ভাঙনের কবলে পড়েছে। লোকজন তাদের বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। খাসরাজবাড়ি, জজিরা, মল্লিকপাড়া, মাজনাবাড়ি চরের মানুষ ভাঙনের শিকার হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এদিকে প্রায় ৮০ লাখ টাকা খরচ করে সাধারন জনগণের নির্মাণ করা মনসুর নগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধটি চরম হুমকির মুখে পড়েছে।
১ হাজার ৯শ ফুট দৈর্ঘ্যের এই বাধটি ভাঙলে প্রায় দেড় হাজার বসতবাড়ি মুহূর্তে বিলীন হয়ে যাবে বলে জানান ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক রাজমহর।
মাজনাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন জানান, এই বাধের ফলে স্কুলসহ অনেক স্থাপনা বন্যা-ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাচ্ছে। ফলে বাধটি নির্মাণে সরকারি সহায়তা জরুরি। এছাড়া বন্যায় চরাঞ্চলের নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন রাস্তায় ধস নেমেছে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খোশ মাহমুদ জানান, গতকাল থেকে এ পর্যন্ত রাস্তার অর্ধেকটা ধসে গেছে। ধস না রোধ করলে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে আসতে পারবে না। ফলে তাদের অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা দেয়া কঠিন হয়ে যাবে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন জানান, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানো হয়েছে।
রিপট করেছেনঃ-আবদুল জলিল
বিলচতল, ঢেকুরিয়া, শ্রীপুর, সুতানারা, মল্লিকপাড়া, বদুয়ারপাড়া, দাদবোরা, খিরাইকান্দি, খাসরাজবাড়ি, ভেটুয়া, বাশজান, ভাঙ্গারছেও গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নাটুয়ারপাড়া চরের পূর্বপাশের বাড়িঘর ভাঙনের কবলে পড়েছে। লোকজন তাদের বাড়িঘর অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। খাসরাজবাড়ি, জজিরা, মল্লিকপাড়া, মাজনাবাড়ি চরের মানুষ ভাঙনের শিকার হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। এদিকে প্রায় ৮০ লাখ টাকা খরচ করে সাধারন জনগণের নির্মাণ করা মনসুর নগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধটি চরম হুমকির মুখে পড়েছে।
১ হাজার ৯শ ফুট দৈর্ঘ্যের এই বাধটি ভাঙলে প্রায় দেড় হাজার বসতবাড়ি মুহূর্তে বিলীন হয়ে যাবে বলে জানান ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক রাজমহর।
মাজনাবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন জানান, এই বাধের ফলে স্কুলসহ অনেক স্থাপনা বন্যা-ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পাচ্ছে। ফলে বাধটি নির্মাণে সরকারি সহায়তা জরুরি। এছাড়া বন্যায় চরাঞ্চলের নিশ্চিন্তপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন রাস্তায় ধস নেমেছে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক খোশ মাহমুদ জানান, গতকাল থেকে এ পর্যন্ত রাস্তার অর্ধেকটা ধসে গেছে। ধস না রোধ করলে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে আসতে পারবে না। ফলে তাদের অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা দেয়া কঠিন হয়ে যাবে। ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন জানান, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে জানানো হয়েছে।
রিপট করেছেনঃ-আবদুল জলিল
No comments:
Post a Comment