চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো কি কি-
# পানি
অতিরিক্ত গরমের কারণে শরীর থেকে প্রচুর মাত্রায় পানি বেরিয়ে যায়, যা একেবারেই শরীরের পক্ষে ভাল নয়। তাই পানির এই ঘাটতি মেটাতে গরম কালে প্রতিদিন কম করে ৩ লিটার পানি খেতেই হবে।
# ফল এবং সবুজ শাক-সবজি
রোজকার ডায়েটে ফল এবং সবুজ শাক-সবজি রাখাটা আবশ্যিক। প্রসঙ্গত, এই সময় দিনে একবার হলেও সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ একাধিক কেস স্টাডি করে দেখে গেছে, গরমের হাত থেকে বাঁচাতে সালাদের কোনও বিকল্প নেই।
# মশলাদার খাবার বাদ
গরম কালে যতটা পারবেন ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার এড়িয়ে চলবেন। পরিবর্তে হালকা খাবার বেশি করে খাবেন। আসলে এই সময় হজম ক্ষমতা খুব কমে যায়। তাই স্পাইসি খাবার খেলে বদহজম হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে দেখা দিতে পারে আরও কিছু সমস্যা।
# সানস্ক্রিন
এই সময় সান স্ক্রিন ব্যবহার করতেই হবে। কারণ গরম কালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে না পারলে সান বার্ন এবং নানাবিধ ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।
# নাস্তা
আমরা অনেকেই সকালে ঠিকমতো নাস্তা করি না। এটা একদমই উচিৎ না, বিশেষত গরমের সময়। কারণ প্রাতঃরাশ শুধু এনার্জি বাড়ায় না, সেই সঙ্গে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনাও কমায়।
# লেবুর রস
গরম কালে যখনই সুযোগ পাবেন ইলোকট্রোলাইট সমৃদ্ধ পানীয় (যেমন: লেবুর রস) বেশি করে খাবেন। এমনটা করলে শরীরে পানির অভাব হবে না, ফলে ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
# পানি
অতিরিক্ত গরমের কারণে শরীর থেকে প্রচুর মাত্রায় পানি বেরিয়ে যায়, যা একেবারেই শরীরের পক্ষে ভাল নয়। তাই পানির এই ঘাটতি মেটাতে গরম কালে প্রতিদিন কম করে ৩ লিটার পানি খেতেই হবে।
# ফল এবং সবুজ শাক-সবজি
রোজকার ডায়েটে ফল এবং সবুজ শাক-সবজি রাখাটা আবশ্যিক। প্রসঙ্গত, এই সময় দিনে একবার হলেও সালাদ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ একাধিক কেস স্টাডি করে দেখে গেছে, গরমের হাত থেকে বাঁচাতে সালাদের কোনও বিকল্প নেই।
# মশলাদার খাবার বাদ
গরম কালে যতটা পারবেন ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার এড়িয়ে চলবেন। পরিবর্তে হালকা খাবার বেশি করে খাবেন। আসলে এই সময় হজম ক্ষমতা খুব কমে যায়। তাই স্পাইসি খাবার খেলে বদহজম হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে দেখা দিতে পারে আরও কিছু সমস্যা।
# সানস্ক্রিন
এই সময় সান স্ক্রিন ব্যবহার করতেই হবে। কারণ গরম কালে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে নিজেকে বাঁচাতে না পারলে সান বার্ন এবং নানাবিধ ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়।
# নাস্তা
আমরা অনেকেই সকালে ঠিকমতো নাস্তা করি না। এটা একদমই উচিৎ না, বিশেষত গরমের সময়। কারণ প্রাতঃরাশ শুধু এনার্জি বাড়ায় না, সেই সঙ্গে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনাও কমায়।
# লেবুর রস
গরম কালে যখনই সুযোগ পাবেন ইলোকট্রোলাইট সমৃদ্ধ পানীয় (যেমন: লেবুর রস) বেশি করে খাবেন। এমনটা করলে শরীরে পানির অভাব হবে না, ফলে ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
No comments:
Post a Comment