সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। এতে জেলার বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে ভাঙন।সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাহুকা, শিমলা, কাজিপুর উপজেলার শুভগাছা, কাজিপুর সদর, খাসরাজবাড়ী, নাটুয়ারপাড়া, তেকানী, নিশ্চিন্তপুর, চরগিরিশ, মনসুরনগর সহ যমুনা তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে । সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে,
প্রতিদিন গড়ে ২/৩ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হচ্ছে। কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙন প্রবণতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত বুধবার কাজিপুরের বাহুকা-শুভগাছা টুটুল মোড় এলাকায় প্রায় ১২০ মিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পানির প্রবল স্রোতে ও ঘূর্ণাবর্তে যমুনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত এক সপ্তাহের ভাঙনের দেড় শতাধিক ঘরবাড়ি, একটি মসজিদ ও কয়েক হাজার হেক্টর ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
শুভগাছা-বাহুকায় যমুনার ভাঙনে ইতোমধ্যে জিও ব্যাগ ডাম্পিং শুরু হয়েছে। ভাঙন এলাকার স্থান যেন বৃদ্ধি না হয় সে জন্য মনিটরিং অব্যাহত আছে। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। ভাঙ্গন এলাকায় ডিসি কামরুন্নাহার সিদ্দীকা, ইউএনও শফিকুল ইসলাম, পিআইও একেএম শাহ আমল মোল্লা সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাগণ পরিদর্শন করেছেন।
প্রতিদিন গড়ে ২/৩ মিটার এলাকা নদীতে বিলীন হচ্ছে। কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম পানি বৃদ্ধির সঙ্গে ভাঙন প্রবণতার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত বুধবার কাজিপুরের বাহুকা-শুভগাছা টুটুল মোড় এলাকায় প্রায় ১২০ মিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পানির প্রবল স্রোতে ও ঘূর্ণাবর্তে যমুনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত এক সপ্তাহের ভাঙনের দেড় শতাধিক ঘরবাড়ি, একটি মসজিদ ও কয়েক হাজার হেক্টর ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়েছে।
শুভগাছা-বাহুকায় যমুনার ভাঙনে ইতোমধ্যে জিও ব্যাগ ডাম্পিং শুরু হয়েছে। ভাঙন এলাকার স্থান যেন বৃদ্ধি না হয় সে জন্য মনিটরিং অব্যাহত আছে। বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। ভাঙ্গন এলাকায় ডিসি কামরুন্নাহার সিদ্দীকা, ইউএনও শফিকুল ইসলাম, পিআইও একেএম শাহ আমল মোল্লা সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাগণ পরিদর্শন করেছেন।
No comments:
Post a Comment