কাজিপুরের শুভগাছা গ্রামের একজন দিনমজুরের মেয়ে ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী সোনিয়া(ছদ্মনাম)।
কিছুদিন আগে ডায়রিয়া ও মারাত্মক রক্তস্রাব সমস্যা নিয়ে ভর্তি হয়েছিল কাজিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।৭ দিন হাসপাতালে ভর্তি থেকে ডায়েরিয়ার সাময়িক সমাধান হলেও কিছুতেই কমছিল না পিভি ব্লিডিং।
কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়েটির উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় রেফার করেন।কিন্তু বড় ডাক্তারের ভিজিট,পরীক্ষা নিরীক্ষা,ঔষধ,ঢাকায় যাতায়াত সহ নানান খরচ দরিদ্র পরিবারের পক্ষে যোগাড় করা সম্ভব ছিলনা।প্রতিদিন দুবেলা দুমুঠো আহার যোগাড় করা যাদের জন্য অসম্ভব তারা কি করে এই মেয়েটির চিকিৎসা করাবে।যতই দিন যাচ্ছিল মেয়েটির শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে অবস্থার মারাত্মক অবনতি হচ্ছিল।এর আগেও ফেসবুকে এই খবরটি সিরাজগঞ্জ গ্রুপ সহ বিভিন্ন পেইজে প্রচারিত হয়েছিল।
ইতিমধ্যে
স্থানীয় যুবক তারেক হাসান মেয়েটির বিষয়ে কাজিপুরের সামাজিক সংগঠন "ভয়েস অব
কাজিপুর"এর সভাপতি ডাঃআশকার পাইনকে জানান।তারপর সংগঠনের মাননীয় প্রধান
উপদেষ্টা প্রকৌশলী সাখাওয়াত সাহেবের সার্বিক সহযোগীতায় দ্রুত উন্নত
চিকিৎসার জন্য মেয়েটিকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।রাজধানীর আশিয়ান মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে সকল পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে গাইনী রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ জান্নাতুল
ফেরদৌস (এমবিবিএস,এফসিপিএস,সহযোগী অধ্যাপক) এর পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা
চলছে।মেয়েটি এখন প্রায় সুস্থ্য।
উল্লেখ্য মেয়েটির চিকিৎসার সমস্ত ব্যয়ভার বহন করছে কাজিপুরের সামাজিক সংগঠন "ভয়েস অব কাজিপুর"।
উল্লেখ্য মেয়েটির চিকিৎসার সমস্ত ব্যয়ভার বহন করছে কাজিপুরের সামাজিক সংগঠন "ভয়েস অব কাজিপুর"।
No comments:
Post a Comment