টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
মাশরাফির অবসরের পর থেকেই নতুন অধিনায়ক হিসেবে শোনা যাচ্ছিল সাকিব আল হাসানের নাম। কাল শনিবার বিসিবির নির্বাহী কমিটির ১৬তম সভায় সাকিবকেই করা হলো বাংলাদেশের নতুন
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে সাকিব অধিনায়ক হওয়ায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো পা রাখল ‘তিন অধিনায়কের যুগে’! টেস্টে বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, ওয়ানডেতে মাশরাফি বিন মুর্তজা আর টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসান। ক্রিকেটের তিন সংস্করণে ভিন্ন তিন অধিনায়ক প্রথম পেয়েছে ইংল্যান্ড। পরে আরও অনেক ক্রিকেট বোর্ড ইংলিশদের পথে হাঁটলেও পরে সেখান থেকে তারা সরে এসেছে। এই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড আস্থা রাখছে দুই অধিনায়কে। অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক আবার একজনই।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশ এগোচ্ছিল দুই অধিনায়কে সওয়ার হয়ে। তখন থেকে টেস্টে বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিক আর সীমিত ওভারের ক্রিকেটে মাশরাফি। তবে অনেক দিন ধরেই তিন সংস্করণে তিন অধিনায়কের কথা ভাবছিল বিসিবি। অবশেষে সেটিই দেখছে আলোর মুখ। সাকিবের সঙ্গে অবশ্য আরও দু-একজনের নাম উঠেছিল সভায়। তবে ৫৯ টি-টোয়েন্টি খেলা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকেই শেষ পর্যন্ত বেছে নিয়েছে বিসিবি। সভা শেষে বিসিবির সভাপতি সংবাদমাধ্যমকে বললেন, ‘খুব কাছাকাছি সময়ে আমাদের টি-টোয়েন্টি নেই। সাকিব আগে সহ-অধিনায়ক ছিল, এমনিতেই সে এগিয়ে ছিল। আরও কয়েকজনের নাম এসেছিল। সবকিছু মিলিয়ে সাকিবই সবার চেয়ে এগিয়ে। তার পারফরম্যান্সও ভালো।’
শ্রীলঙ্কাতেই সম্ভাব্য নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ককে আগাম শুভকামনা জানিয়েছিলেন মাশরাফি। কাল অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের নাম ঘোষিত হতেই প্রথম আলোর মাধ্যমে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিদায়ী অধিনায়ক, ‘সাকিবের জন্য থাকল আমার শুভকামনা।’
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে অধিনায়ক মাশরাফির সহকারী ছিলেন সাকিব। ২০০৯ থেকে ২০১১ সালের আগস্ট পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ক্রিকেটের তিন সংস্করণেই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাঁর সফল নেতৃত্বে গত বিপিএল জিতেছে ঢাকা ডায়নামাইটস। এবার বাংলাদেশও সাফল্যের আশায় তাকিয়ে থাকবে নতুন অধিনায়কের দিকে।
মাশরাফির অবসরের পর থেকেই নতুন অধিনায়ক হিসেবে শোনা যাচ্ছিল সাকিব আল হাসানের নাম। কাল শনিবার বিসিবির নির্বাহী কমিটির ১৬তম সভায় সাকিবকেই করা হলো বাংলাদেশের নতুন
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে সাকিব অধিনায়ক হওয়ায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো পা রাখল ‘তিন অধিনায়কের যুগে’! টেস্টে বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম, ওয়ানডেতে মাশরাফি বিন মুর্তজা আর টি-টোয়েন্টিতে সাকিব আল হাসান। ক্রিকেটের তিন সংস্করণে ভিন্ন তিন অধিনায়ক প্রথম পেয়েছে ইংল্যান্ড। পরে আরও অনেক ক্রিকেট বোর্ড ইংলিশদের পথে হাঁটলেও পরে সেখান থেকে তারা সরে এসেছে। এই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড আস্থা রাখছে দুই অধিনায়কে। অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নিউজিল্যান্ড, জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক আবার একজনই।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশ এগোচ্ছিল দুই অধিনায়কে সওয়ার হয়ে। তখন থেকে টেস্টে বাংলাদেশের অধিনায়ক মুশফিক আর সীমিত ওভারের ক্রিকেটে মাশরাফি। তবে অনেক দিন ধরেই তিন সংস্করণে তিন অধিনায়কের কথা ভাবছিল বিসিবি। অবশেষে সেটিই দেখছে আলোর মুখ। সাকিবের সঙ্গে অবশ্য আরও দু-একজনের নাম উঠেছিল সভায়। তবে ৫৯ টি-টোয়েন্টি খেলা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকেই শেষ পর্যন্ত বেছে নিয়েছে বিসিবি। সভা শেষে বিসিবির সভাপতি সংবাদমাধ্যমকে বললেন, ‘খুব কাছাকাছি সময়ে আমাদের টি-টোয়েন্টি নেই। সাকিব আগে সহ-অধিনায়ক ছিল, এমনিতেই সে এগিয়ে ছিল। আরও কয়েকজনের নাম এসেছিল। সবকিছু মিলিয়ে সাকিবই সবার চেয়ে এগিয়ে। তার পারফরম্যান্সও ভালো।’
শ্রীলঙ্কাতেই সম্ভাব্য নতুন টি-টোয়েন্টি অধিনায়ককে আগাম শুভকামনা জানিয়েছিলেন মাশরাফি। কাল অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের নাম ঘোষিত হতেই প্রথম আলোর মাধ্যমে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের বিদায়ী অধিনায়ক, ‘সাকিবের জন্য থাকল আমার শুভকামনা।’
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে অধিনায়ক মাশরাফির সহকারী ছিলেন সাকিব। ২০০৯ থেকে ২০১১ সালের আগস্ট পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ক্রিকেটের তিন সংস্করণেই বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তাঁর সফল নেতৃত্বে গত বিপিএল জিতেছে ঢাকা ডায়নামাইটস। এবার বাংলাদেশও সাফল্যের আশায় তাকিয়ে থাকবে নতুন অধিনায়কের দিকে।
No comments:
Post a Comment